1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আত্মগোপনে আওয়ামী লীগ নেতারা, দখল করেছেন জমি-কারখানা সাভারে দুই পেশাদার ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে-আইজিপি প্রধান উপদেষ্টার নিকট ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা অপরাধ কার্যক্রম ও বিতর্কিত ভূমিকায় জড়িত সকলকে ধরা হবে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মন্ত্রিসভা থেকে টিউলিপ সিদ্দিকির পদত্যাগ বাংলাদেশ হতে আরও জনশক্তি নিতে কুয়েতের প্রতি রাষ্ট্রপতির আহ্বান জাঁকজমকপূর্ণভাবে পুরান ঢাকায় উদযাপিত হচ্ছে সাকরাইন উৎসব আগামী বৃহস্পতিবার জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে সকল দলের সঙ্গে বৈঠক হবে- মাহফুজ আলম তিন ঘণ্টা পর রাজশাহীর সাথে সারাদেশের ট্রেন চলাচল শুরু

ব্লগার অভিজিৎ হত্যা: ৫ আসামির মৃতুদণ্ড, ফারাবীর যাবজ্জীবন

  • সময় : মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ২৬৯

নিজস্ব প্রতিনিধি:

মুক্তমনা ব্লগার ও লেখক অভিজিৎ রায়কে হত্যা মামলায় ৫ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে ট্রাইব্যুনাল। পাশাপাশি ফারাবীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার পর ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে হত্যা করতেই জঙ্গিরা অভিজিৎকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে বলে পর্যবেক্ষণে জানান আদালত।

এর আগে গত ৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমান রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ১৬ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ব্লগার ও লেখক অভিজিৎ রায়কে ২০১৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি রাত সোয়া ৯টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসি এলাকায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পাশে সন্ত্রাসীরা কুপিয়ে জখম করে। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেয়া হলে ওইদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

২৭ ফেব্রুয়ারি অভিজিতের বাবা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অজয় রায় শাহবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ২০১৯ সালের ১৩ মার্চ ঢাকা মহানগর হাকিম সরাফুজ্জামান আনসারীর আদালতে ছয়জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম।

১১ এপ্রিল ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান ছয় আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) গ্রহণ করেন। ১ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান। মামলায় ৩৪ জন সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় ২৮ জন সাক্ষ্য দেন।

মামলার আসামিরা হলেন- মেজর (চাকরিচ্যুত) সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল হক ওরফে জিয়া, মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন (সাংগঠনিক নাম শাহরিয়ার), আবু সিদ্দিক সোহেল ওরফে সাকিব ওরফে সাজিদ ওরফে শাহাব, আকরাম হোসেন ওরফে আবির, মো. আরাফাত রহমান ও শফিউর রহমান ফারাবি।

এদের মধ্যে মেজর (চাকরিচ্যুত) সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল হক ওরফে জিয়া ও আকরাম হোসেন ওরফে আবির শুরু থেকেই পলাতক।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪