1. boyd94289@gmail.com : Ayon Islam : Ayon Islam
  2. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  3. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  4. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
  5. bangladeshbulleting646@gmail.com : Sohel Desk : Sohel Desk
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:১৯ পূর্বাহ্ন

সৈকতে পর্যটকের সর্বস্ব ছিনতাইয়ের অভিযোগে গ্রেফতার ২

  • সময় : শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ১৭৭

স্টাফ রিপোর্টার-

কক্সবাজারের ট্যুরিস্ট পুলিশ কার্যালয়ের নিকটে সমুদ্র সৈকতের ছাতা মার্কেট এলাকায় অস্ত্রের মুখে পাঁচ পর্যটকের সর্বস্ব ছিনিয়ে নিয়েছেন সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারীরা। শুক্রবার (২৯ ডিসেম্বর) ভোরে এ ঘটনা ঘটে। পরে দিবাগত রাত রাত ১২টার দিকে এ ঘটনায় জড়িত দুজনকে গ্রেফতার করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।

ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ এ তথ্য জানিয়েছেন।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা হামিদ ওসমানের ছেলে নুর কামাল (১৯) ও কবির মিয়ার ছেলে নুরুল ইসলাম (১৮)।

ছিনতাইয়ের শিকার পর্যটকরা হলেন- কুমিল্লার ২০নং সিটি ওয়ার্ড ডিসামন এলাকার মোমিন মিয়ার ছেলে আসিফ মিয়া (২২), একই এলাকার সাজু মিয়ার ছেলে সায়মন (১৮), মো. ইমাম মিয়ার ছেলে সুমন (২০), সোহাগ মিয়ার ছেলে মো. হৃদয় (২০) ও ইয়াছিন (৩৩)।

ভুক্তভোগী আসিফ বলেন, আমরা রাতে (বৃহস্পতিবার) কুমিল্লা থেকে বাসে উঠে ভোর সাড়ে ৬টার দিকে কক্সবাজারে নামি। এরপর সৈকতের লাবনী পয়েন্টে যাই। সেসময় ৫-৬ জন অস্ত্রধারী আমাদের ঘিরে ধরেন। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানোর ভয় দেখিয়ে মুঠোফোন ও নগদটাকাসহ সঙ্গে থাকা সবকিছু ছিনিয়ে নেন।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, ঘটনার পরপরই স্থানীয়দের সহায়তায় ট্যুরিস্ট পুলিশের নাম্বারে কল করি। কিন্তু তারা আসে প্রায় এক ঘণ্টা পর। ততক্ষণে ছিনতাইকারীরা পালিয়ে যান।

সৈকতের ছাতা মার্কেট এলাকার সিসিটিভি ফুটেজেও ছিনতাইয়ের এমন দৃশ্য দেখা যায়।

ছাতা মার্কেটের এক দোকানদার বলেন, আমার দোকানের সিসিটিভিতে বিষয়টি ধরা পড়েছে। কিন্তু প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফুটেজ কাউকে সরবরাহ করতে নিষেধ করা হয়। পাঁচ পর্যটক ছিনতাইয়ের শিকার হওয়া দুঃখজনক ঘটনা।

অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ বলেন, খবর পেয়েই পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। এটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে দুর্বৃত্তদের শনাক্তের চেষ্টা চলছিল। নানা প্রচেষ্টায় রাত ১২টার দিকে দুজনকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে। এরা ঘটনায় সম্পৃক্ত। ভুক্তভোগীরা এদের চিহ্নিত করেছেন। এদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী বাকিদেরও ধরতে অভিযান অব্যাহত।

তিনি বলেন, কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলেই সংশ্লিষ্টদের দোষারোপ করা কষ্টের। সবাই মিলে সচেষ্ট হলেই কেবল সমাজ আগাছামুক্ত করা সম্ভব।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪