শাহাদাত রাসেল চৌধুরী বিশেষ প্রতিনিধিঃ
সংবাদিকতাকে পুঁজি করে সাংবাদিকতার মত মহান পেশাকে কলঙ্কিত করা নতুন কোন খবর নয়! নাম দারী এমন অনেক ভূয়া সাংবাদিক রয়েছে যারা সম্মানি বেক্তিদের বিভিন্ন ভাবে ভয়-ভীতি দেখিয়ে চাঁদাবাজি এবং সম্মান নষ্ট করার চেষ্টা করে থাকে যা প্রকৃতপক্ষে যারা সাংবাদিক তাদের কোনোভাবেই করার কথা নয়, জাতীর বিবেককে কখনো কোনো সাংবাদিক কলঙ্কিত করতে পারেনা কারন সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ হিসেবে পরিচিত, দেশে এখন অনেককে সংবাদিকতা করতে দেখা যায় যাদের সাংবাদিকতার উপরের নূন্যতম যোগ্যতা বা পড়াশোনা নেই তেমনি এক সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে একটি সনামধন্য ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান এবং প্রবাসী ব্যাবসায়িকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ভাবে নিউজ প্রকাশ করে এবং পারিবারের বিভিন্ন ব্যক্তিদের ছবি ব্যাবহার করে চাঁদাবাজি এবং সম্মান নষ্ট করার চেষ্টা করছে বার বার,উত্তরার একটি মানব সম্পদ উন্নয়নকারী প্রতিষ্ঠান এসডিসি যারা এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মানব সম্পদ উন্নয়ন করে বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করছেন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এবং প্রবাস থেকে রেমিটেন্স পাচ্ছে বাংলাদেশ,
এসডিসি অফিসের চেয়ারম্যান মােঃ
মনিরুজ্জামান রাহিম (৪৫) একজন সিঙ্গাপুর প্রবাসী, বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী সমাজ সেবক ও রেমিটেন্স যােদ্ধা ।
দীর্ঘ দিন যাবত স্ব-পরিবারে সিঙ্গাপুরে বসবাস করছেন এবং উত্তরা এলাকায়
অত্যন্ত সুনামের সহিত ব্যবসা পরিচালনা ও শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করে আসছেন সাম্প্রতিক এসডিসির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয় প্রতিষ্ঠানের সুনাম নষ্ট করার জন্য জেড এম ফেরদৌস নামের একজন নামধারী সাংবাদিক বিভিন্নভাবে হুমকি ধামকি দিয়ে এবং অপপ্রচার চালাচ্ছেন এসডিসি বিরুদ্ধে, এসডিসি ট্রেনিং সেন্টারের পক্ষ থেকে বলা হয় আমাদের প্রতিষ্ঠান এসডিসি অভারসিস ট্রেনিং এন্ড টেস্টিং সেন্টারে দীর্ঘদিন জেনারেল ম্যানাজার হিসাবে কর্মরত
ছিলেন ফেরদৌস মিনা। কর্মরত থাকা অবস্থায় আমাদের বিভিন্ন গ্রহক ও সাব এজেন্টদের নিকট থেকে ভিসা ও অন্যান্য খাতে
টাকা গ্রহন করে কোম্পানীকে না বুঝিয়ে দিয়ে তালবাহানা শুরু করে। এছাড়া আমাদের সন্মানীত গ্রহকগনের সাথে
খারাপ আচারন শুরু করে। সে সময় আমাদের প্রতিষ্ঠানের দীর্ঘদিনের কষ্টঅর্জিত সুনাম রক্ষার স্বার্থে তাকে
চাকুরিচ্যুত করা হয়। সেই অবস্থায় সমস্থ হিসাব শেষে প্রতিষ্ঠান ফেরদৌস মিনার নিকট ২৭ লক্ষ
টাকা, পাওনা হয়। এবং পাওনা কৃত ২৭ লক্ষ টাকা ১ মাসের মধ্যে পরিশােধের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ১ টি ব্যাংক
চেক প্রদান করে। যার চেক নং- ৫১৯৯১৯৭, তারিখ-২৪/০৫/২০২১, শাখা- সোনারগাঁ,জনপদ(১২৫২৬০০৮৮)
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। ১ মাসের মধ্যে পাওনা টাকা পরিশােধ না করে ফিলিপাইনে পালিয়ে যায়।
সেখানে সে ২ বছরের বেশী সময় থাকার পর দেশে ফিরে আসেন আমরা জানতে পেরে তার সাথে দেখা করি
এবং পাওনাকৃত টাকা দাবী করি। সে আবারাে আমাদেরকে কয়েকবারে পরিশােধের প্রতিশ্রুতি দেয়। পরে তার
কাছে টাকা চাইতে গেলে বিভিন্ন তালবাহানা শুরু করতে থাকে এবং আমাদের ব্যবসায়িক ও পারিবারিক সুনাম নষ্ট
করার জন্য বিভিন্ন রকম হুমকি ধামকি দিতে থাকে। সে আর বলে পাওনাকৃত টাকাতাে দিবেই না উল্টো মাসে, মাসে কিভাবে ৫০ হাজার করে টাকা নেওয়া যায় সে ব্যবস্থা করছি।এরপর হতে সে তার ফেসবুক আইডি এবং ও আমার প্রানের বাংলাদেশ নামে পত্রিকায় প্রচার করে। সে ধারাবাহিক ভাবে বিভিন্ন ধরনের কুৎসা ,
মানহানীকর তথ্য, মিথ্যা ও বানােয়াট তথ্য ও পারাবারিক সদ্যস্যদের ছবি বিকৃত করে। আমাদের সামাজিক ভাবে
হেও প্রতিপন্ন করে আসতেছে, পুলিশকে বারবার বলার পর ও কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না। নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে সাংবাদিকতার সুযোগ ব্যবহার করে এ ধরনের অপপ্রচার এবং মানহানিকর কার্যক্রমের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানানো হয় এসডিসির পক্ষ থেকে, জেড এম ফেরদৌস এর বিরুদ্ধে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বিভিন্ন গ্রাহকরা বেশ কয়েকটি মামলা এবং অভিযোগ দায়ের করা রয়েছে, এই ধরনের ভূয়া সাংবাদিকদের হাত থেকে রক্ষ পেতে এসডিসি ট্রেনিং সেন্টার অইনগত সহযোগিতা কামনা করেন।