বিশেষ প্রতিনিধি :
গত ০৪/০৭/২০২১ ইং তারিখে দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ নামের পত্রিকা, অমির অন্যতম সহযোগী রাহীম ঘাপটি মেরে চালাচ্ছে অবৈধ বাণিজ্য শিরোনামে যে মানহানিকর এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও হেয় প্রতিপন্ন করার লক্ষ্যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, উল্লেখিত মিথ্যা গুজব এবং মানহানিকর সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই, উল্লেক্ষিত সংবাদে এসডিসি ওভারসিজ ট্রেনিং এন্ড টেস্টিং সেন্টার লিঃ এর সম্মানিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে মানহানিকর বক্তব্য পেশ করা হয়েছে আলমগীর হোসেন,( ব্যবস্থাপনা পরিচালক) হাবিবুর রহমান, জাব্বার বাবুল মাস্টার, মনিরুজ্জামান মনির আনোয়ারুল ইসলাম কে নিয়ে মনগড়া অশালীন শব্দ প্রয়োগ করেবিশেষ করে বাবুল মাস্টার কে বিকৃত নাম ও অসামাজিক কাজে জড়িত মর্মে কথা উল্লেখ করে মানহানিকর অপরাধ সংঘঠিত করেছে, এসব কথা মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং সম্মানিত ব্যক্তিবর্গে চরিত্রহননের মতো ঘৃণ্য এবং জঘন্য ষড়যন্ত্র, উল্লেখ সংবাদের প্রতিবেদক জেড এম ফেরদৌস যার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করেছে এক সময় তারই বেতনভুক্ত কর্মচারী ছিল বিভিন্ন অপরাধ এবং বেশ কিছু মানুষের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তাকে প্রতিষ্ঠান থেকে চাকরীচ্যুত করা হয়। চাকরীচ্যুত হওয়ার পর থেকে তাঁর বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিভিন্ন থানায় অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে একাধিক মামলা ওয়ারেন্ট রয়েছে, সে একজন অর্থ আত্মসাৎকারী এবং ফেরারি আসামি পাওনাদারদের চাপের কারণে সে দীর্ঘদিন দেশ থেকে পলাতক অবস্থায় ছিল, ফিরে এসে সাংবাদিকতার মত একটি মহান পেশাকে কলঙ্কিত করার লক্ষ্যে ফেরারি আসামি হয়ে দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ নামক একটি পত্রিকার সাথে যুক্ত হয়ে নিজেকে তথা কথিত সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে নিজের উদ্দেশ্য হাসিলের লক্ষ্যে মনগড়া বিভিন্ন রিপোর্ট প্রকাশ করে যাচ্ছে তথাকথিত এই ধরনের নামধারী সাংবাদিকদের সাংবাদিকতা করার যোগ্যতা আছে বলে মনে হয় না,তারই প্রমাণ হচ্ছে, যে প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ আত্মসাৎতের অভিযোগে চাকরীচ্যুত হয়েছেন সেই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সম্মানহানিকরার জন্য সাংবাদিকতাকে বেছে নিয়েছেন, অর্থ আত্মসাৎকারী এবং রিপোর্ট কারী একই ব্যক্তি জেড এম ফেরদৌস। এরাই সাংবাদিকদের মান ক্ষুন্ন করছে চরিত্র হরণ করছে।সম্প্রতি সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হচ্ছে পরীমনি কান্ড পরিমনির অভিযোগের সাথে জড়িত ব্যবসায়ী সিদ্দিকুর রহমান অমি, সেই অমিকে পার্টনার বানিয়ে সিঙ্গাপুর প্রবাসী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সিঙ্গাপুর আওয়ামী লীগের সম্মানিত উপদেষ্টা এবং বাংলাদেশ বিজনেস চেম্বার অব সিঙ্গাপুর( বিডিচ্যাম) এর সহ সভাপতি, মনিরুজ্জামান রাহীমকে জড়িয়ে যে রিপোর্ট তৈরী করা হয়েছে তার সাথে বাস্তবের কোন মিল নেই, মনিরুজ্জামান রাহীম সিঙ্গাপুরে বেশ সুনামের সাথে দীর্ঘ দিন ব্যাবসা করে আসছেন তার মাধ্যমে সিঙ্গাপুরের অনেক ব্যাবাসী বাংলাদেশে বিনোয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করছে,, এমন একজন সমানধন্য প্রবাসী ব্যাবসায়ী যারা প্রবাসের মাটিতে দেশের প্রতিনিধিত্ব করছেন এবং দেশের সুনাম বৃদ্ধি করছেনশুধুমাত্র ফেসবুকে প্রকাশিত ছবি দিয়ে এই ধরনের ভিত্তিহীন রিপোর্ট তৈরি করা কতটুকু যুক্তিযুক্ত!এবং মিডিয়াতে ভাইরাল করার জন্যই এই ধরনের মিথ্যা তথ্য দেওয়া হয়েছে, মানব পাচারকারী চক্রের সদস্য হিসেবে মনিরুজ্জামান রাহীমের বিরুদ্ধে যে গুজব ছড়ানো হচ্ছে তা শুধুমাত্র উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দেওয়ার লক্ষ্যে করা হচ্ছে,( SDC overseas training and testing centre LTD) বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান যে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে শত শত বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান হচ্ছে, সরকার অর্জন করছে বৈদেশিক মুদ্রা, একটি প্রতিষ্ঠানকে বন্ধ করার লক্ষ্যে এবং দেশের রেমিটেন্স নষ্ট করার উদ্দেশ্যে তথাকথিত সাংবাদিক পরিচয়ে অর্থ আত্মসাৎ করে জেড এম ফেরদৌস যে ষড়যন্ত্র করার পায়তারা করছে তার বিরুদ্ধে আইসিটি আইনে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে, এ ধরনের ভিত্তিহীন এবং কোন প্রকার মিথ্যা তথ্যে গণমাধ্যমকে বিব্রত করে নিউজ প্রকাশ করে সম্মানিত বেক্তিদের সম্মানে আঘাত করে নিউজ প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকর জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি এবং যোগ্যতাহীন নামধারী সাংবাদিকদের বিষয়ে ব্যাবস্থা গ্রহন করার জন্য সাংবাদ মাধ্যমকে অনুরোধ করছি নয়তো হুমকির মুখে পড়তে পারে গণমাধ্যম, আমরা বস্তুুনিষ্ঠ সংবাদকে শ্রদ্ধা করি, মিথ্যা ও হয়রানিমুলক অসত্য সংবাদের তীব্র নিন্দা জানাই,