গাইবান্ধা থানায় গত ১৭/০৯/২০১১ইং তারিখে রাত্রি ৮.২৫ ঘটিকার সময় সংবাদদাতা মোছাঃ মুক্তা বেগম, পিতা-মৃত আঃ রহমান ভূইয়া,সাং বজরা কন্ঞ্চিবাড়ী,থানা সুন্দরগন্ঞ্জ,জেলা গাইবান্ধা লিখিত ভাবে এজাহার দায়ের করেন যে,তাহার ছোট বোন ভিকটিম মোছাঃ রওশন আরা বেগম রিক্তা এর সহিত ১৩বছর পূর্বে মোঃ রফিকুল ইসলাম (৪০), পিতা মোঃ কফিল উদ্দিন সাং-পশ্চিম কুপতলা বাঁধের মাথা, থানা ও জেলা গাইবান্ধা এর সহিত বিবাহ হয়।
পরবর্তীতে ২২/০৭/২০১১ইং তারিখে রফিকুল ইসলাম সহ তাহার ভাই, ভাবি ছোট বোন কে যৌতুকের বিরুদ্ধে মারপিট করিয়া ভিকটিমকে আত্মগোপন করিয়াছে মর্মে সংবাদদাতা মোছাঃ মুক্তা বেগম অত্র গাইবান্ধা থানা মামালা নং- ৩৪ তারিখ ১৭/০৯/২০১১ইং ধারা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ( সংশোধনী /০৩) এর ১১(খ) /৭/৩০মামলা দায়ের করে মামলা রুজুর পর তদন্তকারি কর্মকর্তা হিসাবে এসআই আঃ মজিদ মামলাটি তদন্ত করে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তদন্ত শেষে গাইবান্ধা থানার অভিযোগ পত্র নং-৪২৬ তারিখ ১৩/১২/২০১১ ইং বিঙ্গ আদালতে উপস্থিত করেন। মামলা রুজুর পর হইতে ভিকটিম নিজেই আত্নগোপন করে থাকে। পরবর্তীতে বাদীপক্ষ ২০১১সাল হইতে খোজাখুজি অব্যাহত রাখিয়া তারা ভিকটিমের সন্ধান রংপুর কোতোয়ালি থানাধীন কামাল কাছনা শালবন এলাকায় তথ্য পাওয়ায় পরবর্তীতে গত ১৩/০৬/২০২০ ইং গাইবান্ধা থানায় একটি জিডি করেন যাহার নম্বর -৬৪৬, তারিখ ১৩/০৬/২০২০ ইং।
পরবর্তীতে উল্লেখিত বিষয় সংক্রান্তে মাননীয় পুলিশ সুপার মহোদয় সহিত আলোচনা করিয়া অদ্য ১৪/০৮/২০২০ইং তারিখ রংপুর কোতোয়ালি থানাধীন কামাল কাছনা শালবন এলাকা হইতে ভিকটিম কে উদ্ধার করা হয়।