শনিবার বেলা ১১টায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ফমেক) মারা যান তিনি। সন্ধ্যায় জেলার ভাঙ্গা উপজেলার ঢুহাটি গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে সমাহিত করা হয়েছে এই মুক্তিযোদ্ধাকে।গত ২৮ জুন কমরেড মনিরুজ্জামান করোনা উপসর্গ নিয়ে ফমেক হাসপাতালে ভর্তি হন। এরপর করোনা পরীক্ষায় তার রিপোর্ট পজিটিভ আসলে তিনি সেখানেই চিকিৎসাধীন ছিলেন।
শনিবার সেখানেই তিনি মারা যান।মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলেও এক মেয়েসহ বহু গুণগ্রাহী ও রাজনৈতিক অনুসারী রেখে গেছেন।প্রগতিশীল ধারার এ রাজনীতিকের অকাল মৃত্যুতে শোক ও পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন- বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি (মার্কসবাদী)’র সভাপতি নূরুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবীর জাহিদ,
উপদেষ্টা কমরেড বিমল বিশ্বাস, দলটির ফরিদপুর জেলা ও মধুখালী উপজেলা নেতৃবৃন্দ, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন, জেলা সিপিবি’র সভাপতি রফিকুজ্জামান লায়েক, কমিউনিস্ট লীগের আবদুল কাদের আজাদ প্রমুখ।