রংপুরে ৮ম শ্রেণীর ছাত্রী ধর্ষিতের ঘটনায় বিয়ে দেয়ার কথা বলে সদর উপজেলার মমিনপুর ইউপি চেয়ারম্যান সুলতানা আক্তার কল্পনার বিরুদ্ধে সালিশ বৈঠকের নামে উভয় পক্ষের কাছ থেকে নন জুডিশিয়াল স্টাম্পে স্বাক্ষর ও টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে।অভিযোগ রয়েছে, মমিনপুর ইউনিয়নের পাকারমাথা নয়াপাড়া গ্রামের বাদশা আলমের ছেলে সাব্বির হোসেন ( ১৬) পার্শ্ববর্তী হাড়িয়ারকুঠি ইউনিয়নের খারুভাজ গ্রামের আনোয়ার ওরফে বাট্টুর মেয়ে ৮ম শ্রেণীর ছাত্রী কবিতা (১৩) (ছদ্মনাম)কে কৌশলে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। পরে বাসায় গিয়ে কবিতা(ছদ্মনাম) তার পরিবারের সদস্যদের ঘটনাটি খুলে বলেন।
এরপর বিষয়টি লোকমুখে ছড়িয়ে পড়ে। তবে ঘটনার পর থেকে ধর্ষক সাব্বির পলাতক থাকলেও বর্তমানে মেয়েটি ছেলের বাসায় এক সপ্তাহ ধরে বিয়ের দাবিতে অনশনরত অবস্থায় রয়েছেন। এদিকে ধর্ষণের ঘটনায় আইনগত পদক্ষেপ না নিয়ে চেয়ারম্যান কল্পনা কি করে নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে রফাদফা করলেন তা নিয়ে এখন সর্ব মহলে বিষয়টি বেশ আলোচিত হচ্ছে। এ বিষয়ে আইন প্রয়োগকারী সংশ্লিষ্ট সংস্থার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন সচেতন মহল।