1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০২:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
উপজেলা নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে জাল ভোট হলে তাৎক্ষণিক ভোটগ্রহণ বন্ধ- ইসি হাবিব নৌ সদর দপ্তরের সামনে একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন আশুলিয়ায় ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে হামলা, ২ দিনেও মামলা নেয়নি পুলিশ থাইল্যান্ডের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় নিহত ৩ ক্ষমতায় যেতে বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে-ওবায়দুল কাদের তীব্র তাপ প্রবাহের সাথে বেড়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ ভারতে দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ শুরু থাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর অংশগ্রহণ

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া তরুণী, লাফ দিলেন ছাদ থেকে

  • সময় : মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০২৩
  • ১৩২

বিনোদন ডেস্ক

নায়িকা হওয়ার স্বপ্ন ছিল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া তরুণী আফরোজা আক্তার মিমির (২১)। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণের আগেই মৃত্যু হলো তার।

রাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি ৬ তলা ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেছেন এই তরুণী। রোববার (২০ আগস্ট) বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, মিরপুর টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটের কম্পিউটার সাইন্সের প্রথম বর্ষের ছাত্রী ছিলেন মিমি। নিহতের বাবা আফসার উদ্দিনের অভিযোগ, মেহেদী হাসান নামে এক ব্যক্তির কারণেই তার মেয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে। 

মিমির বাবা বলেন, ‘গত বছর মেহেদি হাসান জনি নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে  আমার মেয়ের পরিচয় হয়। এরপর মেহেদি নায়িকা বানানোর লোভ দেখিয়ে ওর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। আদায় করে নেয় কয়েক লাখ টাকা। একপর্যায়ে তারা ডিওএইচএস এলাকাতে ফ্ল্যাট ভাড়া করে থাকতে শুরু করে।’

আফসার উদ্দিন বলেন, ‘মিমি ও জনির বিয়ে হয়নি, কেবল এফিডেফিট করেছিলেন তারা। চলতি বছর আমার মেয়ে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে জনি তাকে গর্ভপাত ঘটাতে বাধ্য করেন। এরপর মিমি অসুস্থ হয়ে পড়লে গত মে মাসে তাকে বাসায় নিয়ে আসা হয় ও পরবর্তীতে পল্লবী থানায় মেহেদীর বিরুদ্ধে একটি মামলা করা হয় ‘নিহতের বাবা বলেন, ‘মামলা করার পর পুলিশ মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে। কিন্তু ১৭-১৮ দিন পর জামিনে বের হয়ে সে আবারও উৎপাত শুরু করে। এসব কারণে মিমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। তাকে একটি মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়। কিন্তু মামলার সাক্ষ্যর কারণে তাকে সেখান থেকে নিয়ে আসা হয়। এরপর আমরা তাকে আর চিকিৎসা দিতে পারিনি। মেয়েটা আমার শেষ পর্যন্ত মরেই গেল।’

এক প্রশ্নের জবাবে মিমির বাবা বলেন, সে পড়ে গেছে কি না আমি জানি না, তবে যতটুক আমার পরিবার থেকে শুনেছি মিমি লাফ দিয়েছে।

এ ঘটনায় পল্লবী থানার ওসি মাহফুজুর রহমান মিয়া বলেন, নিহত তরুণীর বাবা আত্মহত্যায় প্ররোচনা আইনে মামলা করেছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বা বু ম / অ জি

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪