1. boyd94289@gmail.com : Ayon Islam : Ayon Islam
  2. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  3. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  4. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
  5. bangladeshbulleting646@gmail.com : Sohel Desk : Sohel Desk
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০২:৪৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হলে রমজানের আগেই নির্বাচন করা যেতে পারে – প্রধান উপদেষ্টা আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও কৃষকলীগের সোহরাব হোসেন বুলবুল গ্রেপ্তার ‘কিংস চার্লস হারমনি’ অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করলেন প্রধান উপদেষ্টা টাইগারদের ওয়ানডের নেতৃত্বে মিরাজ ভারতে বিমান দুর্ঘটনায় শতাধিক নিহত রাজধানীর ৮ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা ডিএমপির তারেক রহমানের দেশে ফিরতে বাধা নেই – স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির চেয়ারম্যান খন্দকার আছিফুর রহমানের পিতার ইন্তেকাল, মহাসচিব সগীর আহমেদের শোক প্রকাশ টাঙ্গাইলে বন্ধ হলো তান্ডব সিনেমার প্রদর্শনী টাংগাইল মহাসড়কে গণপরিবহন সংকট, অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া তরুণী, লাফ দিলেন ছাদ থেকে

  • সময় : মঙ্গলবার, ২২ আগস্ট, ২০২৩
  • ৩৭০

বিনোদন ডেস্ক

নায়িকা হওয়ার স্বপ্ন ছিল ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া তরুণী আফরোজা আক্তার মিমির (২১)। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণের আগেই মৃত্যু হলো তার।

রাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি ৬ তলা ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেছেন এই তরুণী। রোববার (২০ আগস্ট) বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, মিরপুর টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটের কম্পিউটার সাইন্সের প্রথম বর্ষের ছাত্রী ছিলেন মিমি। নিহতের বাবা আফসার উদ্দিনের অভিযোগ, মেহেদী হাসান নামে এক ব্যক্তির কারণেই তার মেয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে। 

মিমির বাবা বলেন, ‘গত বছর মেহেদি হাসান জনি নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে  আমার মেয়ের পরিচয় হয়। এরপর মেহেদি নায়িকা বানানোর লোভ দেখিয়ে ওর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। আদায় করে নেয় কয়েক লাখ টাকা। একপর্যায়ে তারা ডিওএইচএস এলাকাতে ফ্ল্যাট ভাড়া করে থাকতে শুরু করে।’

আফসার উদ্দিন বলেন, ‘মিমি ও জনির বিয়ে হয়নি, কেবল এফিডেফিট করেছিলেন তারা। চলতি বছর আমার মেয়ে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে জনি তাকে গর্ভপাত ঘটাতে বাধ্য করেন। এরপর মিমি অসুস্থ হয়ে পড়লে গত মে মাসে তাকে বাসায় নিয়ে আসা হয় ও পরবর্তীতে পল্লবী থানায় মেহেদীর বিরুদ্ধে একটি মামলা করা হয় ‘নিহতের বাবা বলেন, ‘মামলা করার পর পুলিশ মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে। কিন্তু ১৭-১৮ দিন পর জামিনে বের হয়ে সে আবারও উৎপাত শুরু করে। এসব কারণে মিমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। তাকে একটি মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়। কিন্তু মামলার সাক্ষ্যর কারণে তাকে সেখান থেকে নিয়ে আসা হয়। এরপর আমরা তাকে আর চিকিৎসা দিতে পারিনি। মেয়েটা আমার শেষ পর্যন্ত মরেই গেল।’

এক প্রশ্নের জবাবে মিমির বাবা বলেন, সে পড়ে গেছে কি না আমি জানি না, তবে যতটুক আমার পরিবার থেকে শুনেছি মিমি লাফ দিয়েছে।

এ ঘটনায় পল্লবী থানার ওসি মাহফুজুর রহমান মিয়া বলেন, নিহত তরুণীর বাবা আত্মহত্যায় প্ররোচনা আইনে মামলা করেছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বা বু ম / অ জি

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪