তহশীলদার তার অফিসের এম,এল,এস,এস, বিধান চন্দ্র রায় এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তি ও বাদী-বিবাদীর উপস্থিতে সরজমিনে তদন্ত কালে নালিশীয় সম্পত্তি দাগে অংশ মোতাবেক ১/৬ অংশ বাদীর দখলে রয়েছে যা সকলে জানেন। কিন্তু বাদী মিথ্যা কথা বলে অতিরিক্ত জমি দখল করার পায়তারা করছে তার কাছে কোন প্রকার প্রমাণ বা কিছু নেই সে নিজে নিজে আরো জমি পাবে বলে দাবী করে। জমির মৌজা- পানিয়ালপুকুর, জে,এল, নং- ১৪, এস,এ- খতিয়ান -৩৭, যাহার মালিক কলিম উদ্দিন শাহ্।
নালিশী সম্পত্তির মালিক মৃত কছিম উদ্দিন শাহ্ এর ছেলে হাজি কলিম উদ্দিন শাহ্। তার ৬ জন ছেলে ও ৯ জন কন্যা রয়েছে। সম্পত্তি কাছিম উদ্দিনের নামে ওয়াকফ্ ষ্টেটের নামে মাতোয়ালি হিসাবে নিজুক্ত আছে।বাদী শহিদুল ইসলামের কাছে কোন প্রমাণপত্র নাই। মৌখিক ভাবে তিনি দাবি করে বলেন তার পিতা জীবৎদশায় থাকাকালীন অবস্থায় কিছু সম্পত্তি ব্যাংকের লোন করেছেন এবং কিছু জমি চুক্তিপত্র প্রদান করেছেন, কিন্তু তার কথা মতে কোন প্রকার চুক্তিপত্রের টাকা ও ব্যাংকের লোন বাদীপক্ষ তার কোন প্রকার প্রমাণ বা নন জুটিশিয়াল ষ্টাম্প বা চুক্তিপত্র দেখাতে পারেনি।
তার পড়েও বাদী শহিদুল ইসলাম ক্ষ্যান্ত হননি। তার অসত উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য, পূর্ণরায় নীলফামারী জেলার, বিজ্ঞ সহকারী জজ আদালত,কিশোরগঞ্জ এ ২০২১ সালের ২২/১২/২১ ইং আবারো একটি মিথ্যা মামলা দ্বায়ের করেন যার মামলা নং- ২৪২/২১( কিঃ)। যেখানে কোর্টে মামলা চলমান রয়েছে তার উপরে বাদী আবারো কিশোরগঞ্জ থানায় কয়েক দিন আগে আবারো একটি অভিযোগ করেছেন। একই জমির মামলা কোর্টে ও কিশোরগঞ্জ থানায় দিয়েছেন। এভাবে বাদী সব সময় তার পরিবারের ও অন্যান্য ব্যাক্তিদের উপর বিভিন্ন প্রকার মিথ্যা অভিযোগ করে হয়রানি করে।
এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ থানার অভিযোগের দায়িত্ব প্রাপ্ত অফিসার এস আই আনোয়ারের সাথে কথা বললে তিনি বলেন বিষয়টি নিয়ে বসার কথা কিন্তু বসতে পারিনি। কাগজ পত্র দেখলে বুঝা যাবে।
কিশোরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি তদন্ত শরীফ আহমেদের সাথে কথা হলে তিনি বলেন কোর্টে যেহেতু মামলা চলমান রয়েছে থানায় অভিযোগ করার তো কোন প্রয়োজন নাই।