1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের স্বস্তি দিতে ডিএমপি কমিশনারের অনন্য উদ্যোগ শাহাজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে পড়ে একটি বাস, নিহত ১ রোজা ও ঈদের লম্বা ছুটি শেষে আগামী রোববার হতে খুলছে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চির বিদায় নিলেন জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‌্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপির স্বজনরা প্রার্থী হতে পারবেন না-আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শুরু হলো বিএফডিসির নির্বাচন চুয়াডাঙ্গায় হিট অ্যালার্ট জারি ভারতের ১৮ তম লোকসভা নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ শুরু

‘জিয়ার শাসনামলে, ষড়যন্ত্রের শিকার ক্ষতিগ্রস্ত’ পরিবারগুলো বিচার চায়।

  • সময় : রবিবার, ৭ নভেম্বর, ২০২১
  • ১৪২

ডেস্ক নিউজ:

১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সেনা ও বিমান বাহিনীর কারাদণ্ডপ্রাপ্ত, চাকরিচ্যুত সদস্য ও নিহত সদস্যের পরিবারের সদস্যরা ছয়টি দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে। 

‘১৯৭৭ সালে খুনি জিয়ার গুম ষড়যন্ত্রে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারবর্গ’র ব্যানারে এই কর্মসূচি পালিত হয়। রোববার দুপুর দেড়টায় শাহবাগে আসেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা। এরপর শাহবাগ অবরোধ করে তারা অল্প কিছুক্ষণ সেখানে অবস্থান করেন।

এর আগে তারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ করেন। শেষে প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে শাহবাগ অবস্থান করেন। এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেন।

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে প্রতিবাদ সমাবেশে তারা ছয়টি দাবি তুলে ধরেন। এর মধ্যে রয়েছে-১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর সেনা ও বিমান বাহিনীর সদস্য যারা জিয়াউর রহমানের সামরিক ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে অন্যায়ভাবে ফাঁসি, কারাদণ্ড ও চাকরিচ্যুত হয়েছেন তাদের নির্দোষ ঘোষণা করা; ওই সময় যারা ফাঁসি, কারাদণ্ড ও চাকরিচ্যুত হয়েছেন তাদের প্রত্যেককে স্ব স্ব পদে সর্বোচ্চ র‌্যাংকে পদোন্নতি দেখিয়ে বর্তমান স্কেলে বেতন-ভাতা ও পেনশনসহ সরকারি সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা; যে সকল বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেনা ও বিমানবাহিনীর সদস্যদের অন্যায়ভাবে ফাঁসি দেয়া হয়েছে তাদের শহীদ হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে ঘোষণা করা এবং কবরস্থান চিহ্নিত করে কবরস্থানে নামসহ স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা। 

এছাড়া বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেনা ও বিমানবাহীর সদস্যদের পুনর্বাসিত করার লক্ষ্যে তাদের পোষ্যদের যোগ্যতা অনুসারে সরকারি চাকরিতে নিয়োগ প্রদান করা; ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর যারা জিয়াউর রহমানের সামরিক ষড়যন্ত্রের শিকার সেনা ও বিমান বাহিনীর সদস্য যারা অন্যায়ভাবে ফাঁসি, কারাদণ্ড ও চাকরিচ্যুত হয়েছেন তাদের তালিকা প্রকাশ করা; অন্যায়ভাবে ফাঁসি, কারাদণ্ড ও চাকরিচ্যুত করার অপরাধে জিয়াউর রহমানের মরণোত্তর বিচার দাবি করা হয়েছে। 

এ বিষয়ে সংগঠনের সমন্বয়ক মো. কামরুজ্জামান মিঞা লেলিন বলেন, জেনারেল জিয়া বিচারের নামে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করেছিলেন। শুধু ১৯৭৭ সালের নভেম্বর মাসেই নয়, ডিসেম্বরে বিজয়ের মাসেও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ফাঁসির নামে হত্যা করেছে। এটি জাতির জন্য কলঙ্কজনক ঘটনা। আমরা কমিশন গঠন করে জিয়ার মরণোত্তর বিচারের দাবি জানাই। আর যাদের হত্যা করা হয়েছে তাদের যেন রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও মর্যাদা দেওয়া দেয়া হয়।

সমাবেশে ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সেনা ও বিমান বাহিনীর কারাদণ্ডপ্রাপ্ত, চাকরিচ্যুত ও নিহত সদস্যের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪