1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ১২:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নিজ বাড়ী টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্বামীকে ফাঁসাতে ঘরে ইয়াবা রেখে ৯৯৯ এ ফোন দিলেন স্ত্রী! চট্টগ্রামে প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন স্কোয়াড্রন লিডার জাওয়াদ হজ কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী ট্রাফিক পুলিশের বিশেষ অভিযানে নগরীতে নেই চিরচেনা যানজট যৌন নিপীড়নের অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক নাদিরকে অব্যাহতি ডিএমপির ট্রাফিক-তেজগাঁও বিভাগের হাতে ভুয়া পুলিশ সদস্য আটক সুন্দরবনের আগুন সম্পূর্ণভাবে  নিভে গেছে রুমায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে কেএনএফ এর ১জন সন্ত্রাসী নিহত বর্তমানে দেশে বিদ্যুতের চাহিদার চেয়েও উৎপাদন ক্ষমতা বেশি: প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ

বেতন না পেয়ে পরিবারসহ গণ আত্মহত্যা,৯ লাশ উদ্ধার

  • সময় : শনিবার, ২৩ মে, ২০২০
  • ২০১

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস মহামারিতে বিপর্যস্ত গোটা বিশ্ব। এরই মধ্যে কয়েকটি দেশে ভয়ঙ্কর প্রকোপ নিয়েছে এই ভাইরাস। যার ফলে কিছু কিছু দেশে লকডাউন চলছে। এই লকডাউনের মধ্যে মর্মান্তিক এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের তেলেঙ্গানায়। সেখানে এক কুয়োয় ঝাঁপ দিয়ে একই পরিবারের ছয়জনসহ ৯ জন আত্মহত্যা করেছেন।
ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকা তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, লকডাউনে দুমাস বেতন না-পাওয়া শ্রমিক ও তাদের পরিবার মিলিয়ে ৯ জনের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে তেলঙ্গানার গ্রামে এক কুয়ো থেকে। নিহতদের মধ্যে ৬ জন পশ্চিমবঙ্গের এবং একই পরিবারের। দুজন বিহারের ও একজন ত্রিপুরার।পুলিশের ধারণা, লকডাউনে বেতন না পেয়ে অভাবের তাড়নায় তারা আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন। এটা গণআত্মহত্যা। শ্রমিকরা ঘরে ফিরতে পারছিলেন না। দু’মাস ধরে জুটমিল ও অন্য কারখানা থেকে বেতন পাননি তারা। ঘরে ফিরতে না-পারা, আশ্রয় হারানো এবং চরম আর্থিক সঙ্কট নিয়ে সবারই অবস্থা ছিল কোণঠাসা।
পুলিশ আরো জানায়, মৃত শ্রমিকদের কারো শরীরে আঘাতের চিহ্নও নেই। ফলে হত্যার ঘটনা হওয়ার সম্ভবনা কম বলে মনে করা হচ্ছে। খবরে আরো বলা হয়, পশ্চিমবঙ্গের মকসুদ আলম ২০ বছর আগে গোরেকন্টার এক জুট মিলে কাজ পান। কারখানা লাগোয়ো দুটি ঘরে সপরিবার থাকতেন তিনি। লকডাউনে বেতন বন্ধ হয়। হারান আশ্রয়ও।স্থানীয় এক দোকানদার নিজের গুদামে আশ্রয় দিয়েছিলেন তাদের। তারই কাছে এই কুয়োটি থেকে মিলেছে মকসুদ, তার স্ত্রী নিশা, দুই ছেলে সোহেল ও শাবাদ, মেয়ে বুশরা খাতুন এবং তিন বছরের নাতি শাকিলের লাশ। ত্রিপুরার বাসিন্দা শাকিল আহমেদ জুট মিলের গাড়ি চালাতেন।এছাড়া বিহারের শ্রীরাম ও শ্যাম অন্য একটি কারখানায় কাজ করতেন।তবে তারা সবাই একই কুয়োয় কিভাবে মারা গেলেন পুলিশ তা খতিয়ে দেখছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪