1. boyd94289@gmail.com : Ayon Islam : Ayon Islam
  2. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  3. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  4. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
  5. bangladeshbulleting646@gmail.com : Sohel Desk : Sohel Desk
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:০১ পূর্বাহ্ন

মাধবপুরে করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহনের পরেও করোনা সার্টিফিকেট পাচ্ছে না।

  • সময় : মঙ্গলবার, ৩ আগস্ট, ২০২১
  • ২৮৭


নাহিদ মিয়া,মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ


হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সার্ভারে প্রথম পর্যায়ে করোনা ভ্যাক্সিন নেয়া ৪২০ জন ভ্যাক্সিন গ্রহীতার দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করার কোন প্রকার তথ্য নেই।যার ফলে হাসপাতাল থেকে করোনা ভ্যাক্সিন এর দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করা প্রথম পর্যায়ের ভ্যাক্সিন গ্রহীতারা সরকারিভাবে কোন সার্টিফিকেট নিতে পারছে না।মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৮ ফেব্রুয়ারী থেকে ভ্যাক্সিন দেয়ার কার্যক্রম চালু হয়।সুরক্ষা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নিবন্ধন করার পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে ভ্যাক্সিন গ্রহন করতে হয়।কিন্তু গত ১৬ ফেব্রুয়ারী যারা করোনা ভ্যাক্সিন এর প্রথম ডোজ গ্রহন করেছে তাদের কে ৫৬ দিনপর আবার দ্বিতীয় ডোজ গ্রহন করার কথা বলা হয় ও টিকা কার্ডে তারিখ উল্লেখ্য করে দেয়া হয়।কিন্তু নির্ধারিত তারিখে ভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় ডোজ গ্রহনের জন্য তাদের মোবাইলে আর কোন এস এম এস আসেনি।পরে তারা হাসপাতালে গিয়ে নির্ধারিত তারিখেই ভ্যাক্সিন এর দ্বিতীয় ডোজ গ্রহন করে।ভ্যাক্সিন এর দ্বিতীয় ডোজ সম্পন্ন করার ৭ দিন পর তাদেরকে সার্টিফিকেট দেয়ার কথা থাকলেও তারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে আর সার্টিফিকেট নিতে পারছে না।যার ফলে বিপাকে পড়েছে বিদেশগামী যাত্রীরা।করোনা সার্টিফিকেট না থাকায় অনেক হজ্জ্ব যাত্রী ওমরা হজ্জ্ব করতে যেতে পারছে না।উন্নত চিকিৎসার জন্যও দেশের বাহিরে যেতে পারছে না।মাধবপুর পৌরসভার স্থানীয় বাসিন্দা মশিউর রহমান মোর্শেদ বলেন,আমি কিছু দিনপর ওমরা হজ্জ্ব করতে যাবো।আমি প্রথমদিকে করোনার উভয় ডোজ গ্রহন করেছি কিন্তু আমি এখনো করোনা ডোজ সম্পন্নের কোন সার্টিফিকেট পাইনি।ফলে হজ্জ্বের জন্য বিদেশ যেতে হলে ভ্যাক্সিন গ্রহন সম্পন্ন হওয়া সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হয়।সার্টিফিকেট না থাকাতে আমাকে বিপাকে পড়তে হচ্ছে।
এই ব্যাপারে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃইশতিয়াক মামুন বলেন,আমাদের হাসপাতালে উল্লেখিত তারিখের ৪২০ জনের এমন সমস্যা হয়েছে।প্রত্যেকদিনই আমাদের কাছে সার্টিফিকেট নেয়ার জন্য লোকজন আসছে।কিন্তু সার্ভারের সমস্যার কারনে আমরা তাদেরকে কোন সার্টিফিকেট দিতে পারছি না।এই ব্যাপারে আমরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বরাবর সমস্যার কথা জানিয়ে লিখিত অভিযোগ করেছি এবং আইটি বিভাগকে জানিয়েছি বার বার ইমেইল পাঠাচ্ছি কিন্তু এখনো কোন সুরাহা পাচ্ছি না।করোনা সার্টিফিকেট বিষয়টি এখন জটিল সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে।প্রতিদিনই সার্টিফিকেট নেয়ার জন্য আমাদের কাছে মানুষ আসছে কিন্তু আমরা তাদের সার্টিফিকেট দিতে পারছি না।পরে তিনি এই সমস্যার সমাধান চেয়ে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪