এই ফল মানেই যেন স্যালাড।কারণ শরীরও ঠান্ডা রাখে। মেদও কমায় এই ফল। মূত্রনালী সংক্রমণেও ম্যাজিকের মতো কাজ করে শসা। এদিকে, অনেক বাচ্চা কিংবা বড়রা দুধ খেতেও পছন্দ করে না। কিন্তু দুধ মানেই প্রোটিনের সম্ভার। তাহলে কী করবেন? এই দুইয়ের মিশেলে যদি কোনও পদ হয়? তাহলে করোনা আবহে পুষ্টিও হবে, আবার খেতেও সুস্বাদু হবে এই পদ। খুব সহজেই বাড়িতে বানান শসার ক্ষীর।
উপকরণ
শসা কুরিয়ে রাখা ৫০০ গ্রাম
দুধ ২লিটার
চিনি ৪০০ গ্র্র্র্রাম
ঘি ২চামচ
কাজুবাদাম কুচি আধ কাপ
কিসমিস আধ কাপ
ছোটো এলাচ ৫টি
সাজানোর জন্য কাঠবাদাম-পেস্তা
প্রণালী: শসা খুব মিহি করে কুড়িয়ে নিন।কুচানো শসাগুলিকে ভালো করে ধুইয়ে নিতে হবে। নিঙড়ে নিতে হবে জলও। দুধ ভালো করে ফুটিয়ে ঘন করে নিতে হবে। কড়াইতে ঘি গরম করে কুচানো কাজুবাদাম গুলোকে হালকা ভেজে তুলে নিতে হবে এর পর।
এবার আগে থেকে ঘি দেওয়া এই কড়াইতেই শসাগুলোকে হালকা আঁচে ভালো করে ভেজে নিয়ে তাতে ফোটানো দুধ দিয়ে ভালো করে ফুটতে দিতে হবে। এর মধ্যে চিনি, ভাজা কাজুবাদাম কুচানো এবং কিসমিস দিয়ে ভালো করে নেড়ে গোটা এলাচ দিয়ে ইচ্ছেমতো ঘন করে নামিয়ে নিলে শসার ক্ষীর তৈরি।
শসার ক্ষীর ঠান্ডা হয়ে গেলে এর উপরে একটু কাঠবাদাম ও পেস্তা দিয়ে সাজিয়ে মাটির পাত্রে পরিবেশন করুন। রুটি দিয়ে খেতে মন্দ লাগবে না কিন্তু।