1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৫:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :

আগামীকাল সিলেটে মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড

  • সময় : সোমবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৭২
ট্রফি উন্মোচন করছেন বাংলাদেশের ও নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত এবং টিম সাউদি।
ট্রফি উন্মোচন করছেন বাংলাদেশের ও নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত এবং টিম সাউদি।

স্পোর্টস ডেস্ক-

রাত পোহালেই পূণ্যভূমি সিলেটে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্ট খেলতে নামবে টিম বাংলাদেশ। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে নয়টায়।

বিশ্বকাপের পুরো আসরে দুর্দান্ত খেলে ফাইনালে গিয়ে অস্ট্রেলিয়ার কাছেই কেবল হেরেছিল রোহিত শর্মার দল। কাজেই বাংলাদেশের ব্যাপারটা ঠিক ভারতের মতো নয়। সাকিব আল হাসানের দল আর বিশেষ কোনো দলের কাছে হেরে বাদ পড়েনি বা নির্দিষ্ট কোনো ম্যাচে হেরে স্বপ্নভঙ্গের বেদনায় নীল হয়নি গোটা বাংলাদেশ।

পুরো আসরে ব্যর্থতার ঘানি টেনেছে সাকিব বাহিনী। অভিজ্ঞ অথচ শেষ মুহূর্তে দলে জায়গা পাওয়া মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ছাড়া অধিনায়ক সাকিব, লিটন দাস, মুশফিকুর রহিম, তানজিদ তামিম, তাওহিদ হৃদয়, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম আর নাসুম আহমেদরা ছিলেন একদম সুপার ফ্লপ।

৫০ ওভারের ফরম্যাটে না পারার ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে বেরিয়ে ৫ দিনের টেস্টে কিউইদের বিপক্ষে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে নাজমুল হোসেন শান্তর দল?

নিয়মিত অধিনায়ক সাকিব, এক নম্বর ওপেনার তামিম ইকবাল, মিডল অর্ডার ব্যাটিংয়ের অন্যতম নির্ভরতা আর অন্যতম স্ট্রাইকবোলার এবাদত নেই এই টেস্ট সিরিজে। তাদের বদলে এক ঝাঁক তরুণই ভরসা শান্ত বাহিনীর।

এখন প্রশ্ন হলো, অন্য ফরম্যাটে হলেও বিশ্বকাপের ব্যর্থতা কাটিয়ে ওঠার মিশনে এই এক ঝাঁক তরুণ নির্ভরযোগ্য ও সফল পারফরমারদের ছাড়া কীভাবে নিজেদের মেলে ধরতে পারবে শান্তর দল?

ইতিহাস কিন্তু আশা জাগাচ্ছে। পরিসংখ্যান জানান দিচ্ছে, ঠিক ২৩ মাস (২০২২ সালের ১ জানুয়ারি) আগে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে মাউন্ট মুঙ্গানুই প্রথম টেস্টে টম ল্যাথামের দলকে ৮ উইকেটে হারিয়েছিল মুমিনুল হকের দল। সবচেয়ে বড় খবর হলো, সে ম্যাচেও ছিলেন না দুই প্রধান তারকা ও দলের মূল চালিকাশক্তি তামিম আর সাকিব।

তবে লিটন দাস আর পেসার এবাদত ঠিকই ছিলেন। অধিনায়ক মুমিনুল হকের (৮৮) সাথে ৬ নম্বরে নেমে দুর্দান্ত ব্যাটিং করে জয়ের ভিত গড়তে বড় ভূমিকা রাখেন লিটন (৮৬)।

ওই ম্যাচে ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয় (৭৮), ওয়ানডাউনে নাজমুল হোসেন শান্ত (৬৪), আর নিচের দিকে মেহেদী হাসান মিরাজের ( ৪৭) ব্যাটেও ছিল রান।

বোলিং ব্যাকআপটাও হয়েছিল দারুণ। দুই পেসার তাসকিন (৩ উইকেট) এবং শরিফুলকে (৩ উইকেট) সঙ্গে নিয়ে বল হাতে আগুন ঝরিয়ে (দ্বিতীয় ইনিংসে ৬/৪৬) ম্যাচ জেতানো বোলিং করেছিলেন পেসার এবাদত হোসেন।

মূলত দ্বিতীয় ইনিংসে এবাদতের বোলিং তোপের মুখে ঘরের মাঠে টাইগারদের সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে পারেননি ল্যাথাম, উইল ইয়াং, ডেভিড কনওয়ে, রস টেলর, কেন উইলিয়ামসন, হেনরি নিকোলস, ট্রেন্ট বোল্ট, টিম সাউদি ও রাচিন রাবিন্দ্রাদের নিয়ে গড়া শক্তিশালী কিউই বাহিনী।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪