1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ঢাকাবাসীকে নিরাপত্তা প্রদানের মহান দায়িত্বে পিছিয়ে থাকার কোন সুযোগ নেই-ডিএমপি কমিশনার আজ ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল সবজি, পেঁয়াজ ও মুরগির দাম কমলেও, কমেনি আলুর দাম ঘোষিত হলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ডিএমপি কমিশনার মোঃ সাজ্জাত আলীর দায়িত্বভার গ্রহণ নতুন পুলিশ প্রধানের দায়িত্বভার গ্রহণ এমন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে জনগণই সকল ক্ষমতার মালিক হবেন- প্রধান উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টা ও খালেদা জিয়ার সাক্ষাৎ ঢাকা মহানগরে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ প্রয়োজনীয় কিছু সংস্কার শেষেই দ্রুত সম্ভব নির্বাচন সংঘটিত হবে-আইন উপদেষ্টা

বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি কমে ৬ শতাংশে নামতে পারে

  • সময় : মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৪৭
বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি কমে ৬ শতাংশে নামতে পারে
বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি কমে ৬ শতাংশে নামতে পারে

ডেস্ক রিপোর্ট-

চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি বাড়ার আগের দেওয়া পূর্বাভাস থেকে সরে এসেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির প্রবৃদ্ধি কমে ৬ শতাংশে নামতে পারে বলে জানিয়েছে বৈশ্বিক ঋণদাতা সংস্থাটি। সদ্যপ্রকাশিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুকে এই পূর্বাভাস দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার প্রকাশিত পূর্বাভাসে বলা হয়, চলতি ২০২৩-২৪ ও তারপরের অর্থবছরেও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশেই সীমাবদ্ধ থাকতে পারে। এর আগের গত এপ্রিলে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল আইএমএফ। 

চলতি অর্থবছরের জন্য সাড়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। শুধু আইএমএফ নয়, সরকার যে লক্ষ্যমাত্রা ধরেছে সবগুলো ঋণদাতা সংস্থা তার চেয়ে পূর্বাভাস কমিয়ে ধরছে।

এর আগে সেপ্টেম্বরে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ এবং সম্প্রতি বিশ্বব্যাংক ৫ দশমিক ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়।

হালনাগাদ প্রতিবেদনে মূল্যস্ফীতির হার কমার পূর্বাভাস দিয়েছে আইএমএফ। সংস্থাটি বলছে, গত অর্থবছরে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ শতাংশ। চলতি অর্থবছর শেষে তা ৭ দশমিক ৯ শতাংশে নামতে পারে।

আইএমএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, মহামারির পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়ার ফলে যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছে বিশ্ব। যুদ্ধের কারণে খাদ্য ও জ্বালানির বাজারে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। এসব কারণে বিশ্ব অর্থনীতি গতি হারিয়েছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির রাশ টানতে নীতি সুদহার ব্যাপক বাড়ানো হয়েছে।

বিশ্বজুড়ে মূল্যস্ফীতির হার আকাশচুম্বী হয়ে গেলে গত বছরের শেষ নাগাদ বিশ্ব অর্থনীতির গতি শ্লথ হয়ে যায়। এর মধ্যে মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও মহামারিপূর্ব অবস্থায় ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা আস্তে আস্তে ফিকে হয়ে যাচ্ছে। বিশেষত উন্নয়নশীল ও উদীয়মান দেশগুলোয় এই পরিস্থিতি বিদ্যমান।

আর তাই আইএমএফ পূর্বাভাস দিয়েছে, চলতি বছর বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির হার আগের বছরের চেয়ে দশমিক ৫ শতাংশীয় পয়েন্ট কমে ৩ শতাংশে নেমে আসবে। পরের বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালে তা ২ দশমিক ৯ শতাংশে নামতে পারে। এটা ঐতিহাসিক গড় মানের চেয়ে কম।

তবে মূল্যস্ফীতিতে ইতিবাচক পূর্বাভাস দিয়েছে আইএমএফ। ২০২৩ সালে বৈশ্বিক গড় মূল্যস্ফীতির হার কমে ৫ দশমিক ৯ শতাংশে নামতে পারে। আগের বছরে এই হার ছিল ৯ দশমিক ২ শতাংশ।

আইএমএফ বলছে, অর্থনীতির গতির ক্ষেত্রে বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে ব্যবধান বাড়ছে। উদীয়মান ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর চেয়ে উন্নত দেশে গতি কম। আবার উন্নত দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র বেশ চাঙা হলেও ইউরোপের অর্থনীতি ঝিমিয়ে আছে। চীন ছাড়া অনেক উদীয়মান দেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪