1. boyd94289@gmail.com : Ayon Islam : Ayon Islam
  2. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  3. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  4. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
  5. bangladeshbulleting646@gmail.com : Sohel Desk : Sohel Desk
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:০১ পূর্বাহ্ন

নৌবাহিনীতে যুক্ত হলো অত্যাধুনিক দুই যুদ্ধজাহাজ

  • সময় : শুক্রবার, ৬ নভেম্বর, ২০২০
  • ৬১২

১২০ কিলোমিটার দূরত্বের লক্ষ্যবস্তুতে নিখুঁত মিসাইল হামলার পাশাপাশি সাগর তলে শত্রু পক্ষের সাবমেরিন শনাক্ত এবং ধ্বংসের মতো উপযোগী ত্রিমাত্রিক জাহাজ এখন বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে। শুধু তাই নয়, সৈন্য ও রসদ আনা-নেয়ার জন্য মেরিটাইম হেলিকপ্টারও থাকছে এসব যুদ্ধ জাহাজে।
২০৩০ সালের মধ্যে ফোর্সেসগোল অর্জনের পাশাপাশি বিশাল সমুদ্রসীমাকে সুরক্ষিত করার জন্য আধুনিক করা হচ্ছে বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে। ইতিমিধ্যে সংযোজন হয়েছে মেরিটাইম হেলিকপ্টার ও সাবমেরিন। আর এখন একের পর এক সংযোজন হচ্ছে যুদ্ধজাহাজ।

সাম্প্রতিক সময়ে নৌবাহিনীর বহরে যুক্ত হয়েছে বিভিন্ন সক্ষমতার অন্তত ২১টি যুদ্ধজাহাজ। এই বহরে সর্বশেষ সংযোজন হয়েছে ওমর ফারুক ও আবু উবাইদাহ নামের দুটি ফ্রিগেট এবং প্রত্যাশা নামের অত্যাধুনিক করভেট যুদ্ধজাহাজ। দীর্ঘসময় ধরে গভীর সাগরে অবস্থান নিয়ে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম জাহাজগুলো। ১১২ মিটার দৈর্ঘ্যের জাহাজগুলোতে সংযুক্ত করা হয়েছে অত্যাধুনিক সব সমরাস্ত্র।

বিএনএস আবু ওবাইয়দার অধিনায়ক ক্যাপ্টেন আশরাফুজ্জামান বলেন, ‘ট্রিগার দুটি ভূমি থেকে ১২০ কি.মি. দূরের লক্ষ্যবস্তুতে এবং ভূমি থেকে আকাশে ১৫ কি.মি. পর্যন্ত আঘাত হানতে সক্ষম। এছাড়াও তারা আন্ডারওয়াটার সাবমেরিনের সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম। শত্রু জাহাজকে ধ্বংস করার জন্য জাহাজ দুটিতে অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র রয়েছে।’

ঘণ্টায় ২৫ নটিক্যাল মাইল গতিতে চলতে সক্ষম এই জাহাজগুলোতে শত্রুর বিমানের পাশাপাশি জাহাজ এবং স্থাপনায় আঘাত হানতে সক্ষম কামান, ভূমি থেকে আকাশে এবং ভূমি থেকে ভূমিতে উৎক্ষেপণ যোগ্য মিসাইল সংযোজন করা হয়েছে।

বিএনএস ওমর ফারুকের অধিনায়ক ক্যাপ্টেন গোলাম মোর্শেদ বলেন, ‘এটি তিন ধরনের ক্ষমতাসম্পন্ন একটি অত্যাধুনিক ফ্রিগেট। এটার মাধ্যমে পানির নিচের শত্রু সাবমেরিন ধ্বংস করতে সক্ষম হবে। এই জাহাজ ১২০ কি.মি. দূরের দ্রুত জাহাজ আছে সেগুলো ধ্বংস করতে সক্ষম।’

সমুদ্র এলাকায় অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকানোর পাশাপাশি জলদস্যুতা রোধ, সাগরে তেল গ্যাস এবং খনিজ সম্পদ অনুসন্ধানে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে নৌ বাহিনীর এসব যুদ্ধ জাহাজ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪