1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন

শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন-যোগাযোগ ব্যবস্থার অভাবনীয় সাফল্য শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

  • সময় : শুক্রবার, ১৭ মে, ২০২৪
  • ৪৫

স্টাফ রিপোর্টার- বঙ্গবন্ধু কন্যা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবের আব্দুস সালাম হলে’ “শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন-যোগাযোগ ব্যবস্থার অভাবনীয় সাফল্য” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৭ মে) সকাল ১০ টায় এডুকেশন, রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম (ইআরডিএফবি) এর আয়োজনে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর দে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার এবং মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ আর এম সোলাইমান।

এতে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোঃ সাজ্জাদ হোসেন। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ বদরুজ্জামান ভুঁইয়া।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. আব্দুল জব্বার খাঁন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ হাদিউজ্জামান।

এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন বলেন বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পর বাংলাদেশের স্বাধীনতা ছিনতাই হয়ে গিয়েছিল। সেই ছিনতাই হওয়া স্বদেশ আবার ফিরিয়ে আনেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিশ্ব দরবারে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। তবে বাংলাদেশে এখনো বৈষম্য বিদ্যমান। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর কন্যা বলে তার কাছে বাংলার মানুষের প্রত্যাশা আরো বেশি।

এছাড়া সভাপতির বক্তব্যে ড. সাজ্জাদ হোসেন বলেন বাংলাদেশ বিগত শিল্পবিপ্লবগুলোতে একশো বছর পিছিয়ে ছিলো। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলছে। এই অগ্রযাত্রায় সামিল হতে ছাত্রদের পড়াশোনা ও বিজ্ঞানচর্চায় আরো মনোযোগ বাড়ানোর পরামর্শ দেন তিনি।

স্বাগত বক্তব্যে ড. হাদিউজ্জামান বলেন পদ্মা সেতু ইতোমধ্যে ১৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব তুলেছে এবং এক কোটির বেশি যানবাহন সেতু দিয়ে পাড় হয়েছে। যমুনা রেলসেতু বাংলাদেশের জিডিপি আরো ১.৫ শতাংশ বাড়াবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। ২০০৯ সালের পর থেকে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয়েছে যোগাযোগ খাতে, জিডিপিতে যার অবদান দৃশ্যমান। তিনি আরো বলেন যোগাযোগ মন্ত্রণালয় থেকে রেলপথ মন্ত্রণালয় আলাদা করা সরকারের অন্যতম সফলতা।

ড. হাদিউজ্জামান বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসার আহবান জানান। এছাড়া প্রকল্পের দীর্ঘসূত্রিতা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য তিনি প্রকল্প পরিচালনা কর্তৃপক্ষকে আহবান জানান।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪