1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৩:২৯ অপরাহ্ন

আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রায় ৪২ হাজার ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ বুধবার (১৬ আগস্ট)

  • সময় : মঙ্গলবার, ১৫ আগস্ট, ২০২৩
  • ৪২

নিজেস্ব প্রতিবেদক

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা বুধবার (১৬ আগস্ট) প্রকাশ করতে যাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রায় ৪২ হাজার ভোটকেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছে ইসি। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রায় ১১ কোটি ৯১ লাখেরও বেশি ভোটার নিজেদের প্রার্থী বেছে নিতে পারবেন।

ইসির কর্মকর্তারা জানান, ইসির ভোটকেন্দ্র স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা নীতিমালা অনুযায়ী জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নেতৃত্বে গঠিত কমিটি সংশ্লিষ্টদের নিয়ে সব নির্বাচনী এলাকায় সরেজমিন পরিদর্শন করে ভোটকেন্দ্রের সম্ভাব্য তালিকা প্রস্তুত করেছেন। ভোটকেন্দ্র স্থাপনের জন্য নির্বাচন কমিশন সময়সূচিও নির্ধারণ করে দিয়েছে। ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী, খসড়া কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ বুধবার (১৬ অগাস্ট); তালিকার ওপর দাবি-আপত্তি নেওয়ার শেষ তারিখ ৩১ অগাস্ট। এসব দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তির শেষ তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর এবং খসড়া ভোটকেন্দ্রের তালিকা চূড়ান্ত করতে হবে ১৭ সেপ্টেম্বর। তালিকা চূড়ান্ত করে মাঠ পর্যায় থেকে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে ২৪ সেপ্টেম্বর ইসি সচিবালয়ে পাঠাতে হবে।ইসির কর্মকর্তারা জানান, নির্ধারিত কমিটির মাধ্যমে ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করে খসড়া প্রকাশের সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।  বুধবার সারাদেশে স্থানীয় পর্যায়ের অফিসগুলোতে সবার জন্য তা উন্মুক্ত থাকবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কারো কোনো দাবি-আপত্তি থাকলে এ নিয়ে আবেদন জমা দিতে পারবে। এ বছরের ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে আগামী বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন করার প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে আউয়াল কমিশন। এ লক্ষ্যে নভেম্বরের দিকে তফসিল ঘোষণার পরিকল্পনাও রয়েছে ইসির।

ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানান, সেপ্টেম্বরের মধ্যে খসড়া ভোটকেন্দ্রের তালিকা চূড়ান্ত হওয়ার পর আইন-বিধি অনুযায়ী ভোটের অন্তত ২৫ দিন আগে গেজেট প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন। গেজেট প্রকাশের পরও সংসদ নির্বাচনের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর কোনো ভোটকেন্দ্র প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর অধীনে বা নিয়ন্ত্রণে থাকলে তা সরেজমিন যাচাই করে রিটার্নিং অফিসার জরুরি ভিত্তিতে কমিশনকে জানাবেন। তখন বিষয়টি পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে।

জানা গেছে, সবশেষ একাদশ সংসদ নির্বাচনে ১০ কোটি ৪০ লাখেরও বেশি ভোটারের ৪০ হাজারেরও বেশি ভোটকেন্দ্র ছিল। তাতে দুই লক্ষাধিক ভোট কক্ষ ছিল। দশম সংসদ নির্বাচনে ৯ কোটি ১৯ লাখ ভোটারের জন্য কেন্দ্র ছিল ৩৭ হাজার ৭০৭টি। আর ভোট কক্ষ ছিল ১ লাখ ৮৯ হাজার ৭৮টি। নবম সংসদ নির্বাচনে ৮ কোটি ১০ লাখ ভোটারের জন্য কেন্দ্র ছিল ৩৫ হাজার ২৬৩টি। আর ভোট কক্ষ ছিল ১ লাখ ৭৭ হাজার ২৭৭টি।

বা বু ম / অ জি

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪