ম্যাচে একমাত্র গোলটি করেছেন ডর্টমুন্ড তারকা থর্গান হ্যাজার্ড। সেভিয়ার মাঠে উইরোর দুই হট ফেডারিটের মোকাবেলা, রোনালদোর পর্তুগাল নাকি ডি-ব্রুইনা-হ্যাজার্ড-কোর্তয়াদের বেলজিয়ামম কারা থাকাবে টিকে. সে প্রশ্নের সমাধানে নাইটি মিনিটের ক্লাস।
বেলজিয়াম ফিফা রেংকিংয়ে এক নম্বর দল হলেও, শক্তি সামার্থ্যে কোন দিক থেকেই পিছিয়ে নয়, পর্তুগাল। রোনালদোর কারণে ফ্যান সাপোর্টটা পর্তুগীজদেরই ঢের বেশি; সাথে জোতা, দিয়াস, বের্নাদো ব্রুনোদের কম্বিনেশনে একের পর এক অ্যাটাক সাজিয়ে গেছে পর্তুগীজরা।
ম্যাচের শুরু থেকে শেষ, সব সময়েই বল পজিশন, অ্যাটাক কিংবা একের পর শট সব বিচারেই এগিয়ে পর্তুগাল। বিপরতীতে শুরু থেকেই রক্ষণ সামলানোর প্রাধান্যে ট্যাকটিস রেড ডেবিলদের।আক্রমণে পিছিয়ে থাক বেলজিয়াম গোল পেয়ে গেছে ফাস্ট হাফ শেষ হওয়ার আগেই।
৪২ মিনিটে থমাস মুনিয়ের অ্যাসিস থেকে দৃষ্টিনন্দন এক গোল করেন রিয়াল মাদ্রিদ তারকা বেলজিয়াম ক্যাপ্টেন এডেন হ্যাজার্ডের ছোট ভাই থর্গান হ্যাজার্ড।পুরো ম্যাচে ডমিনেট করা পর্তুগাল আটকে গেছে স্প্যানিশ কোচ রবার্তো মার্তিনেজের ট্যাকটিসের কাছে।
সাথে রিয়াল গোলরক্ষক থিবো কর্তোয়ার আত্মবিশ্বাসী পারফরমেন্স আটকে দিয়েছে রোনালদোদের।বেলজিয়ামের কাছে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিল ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। হয়তো রোনালদোরও এটাই ছিল শেষ ইউরো ম্যাচ, কারণ পরের আসরটা যে আরও চার বছর পর, তখন সিআর সেভেনের বয়স হয়ে যাবে ৪০।