1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ঢাকাবাসীকে নিরাপত্তা প্রদানের মহান দায়িত্বে পিছিয়ে থাকার কোন সুযোগ নেই-ডিএমপি কমিশনার আজ ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল সবজি, পেঁয়াজ ও মুরগির দাম কমলেও, কমেনি আলুর দাম ঘোষিত হলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ডিএমপি কমিশনার মোঃ সাজ্জাত আলীর দায়িত্বভার গ্রহণ নতুন পুলিশ প্রধানের দায়িত্বভার গ্রহণ এমন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে জনগণই সকল ক্ষমতার মালিক হবেন- প্রধান উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টা ও খালেদা জিয়ার সাক্ষাৎ ঢাকা মহানগরে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ প্রয়োজনীয় কিছু সংস্কার শেষেই দ্রুত সম্ভব নির্বাচন সংঘটিত হবে-আইন উপদেষ্টা

তিনি ক্লাস নেন এক বিদ্যালয়ে আর বেতন নেন দুইটা থেকে

  • সময় : বৃহস্পতিবার, ৭ জানুয়ারী, ২০২১
  • ২১৩

ক্লাস নেন এক বিদ্যালয়ে; কিন্তু বেতন নেন দুই বিদ্যালয় থেকে। এভাবেই মাসের পর মাস বেতন তুলছিলেন। তবে বিষয়টি অনুসন্ধানে বেরিয়ে এলে দোষ স্বীকার করে টাকা ফেরত দেয়ার কথা জানান অভিযুক্ত শিক্ষক।

অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম মো. শাহীন মিয়া। তার বাড়ি গাজীপুরের শ্রীপুরে। শাহীন মিয়া একসঙ্গেই দুটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে চাকরি করেন। শ্রীপুর উপজেলার শৈলাট উচ্চ বিদ্যালয়ে কম্পিউটার শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন দুই বছর ধরে। নিয়মিত তুলছেন বেতন-ভাতাও।

পার্শ্ববর্তী তেলিহাটির আলহাজ মোসলেউদ্দীন উচ্চ বিদ্যালয়েও আইসিটি শিক্ষক হিসেবে রয়েছেন। তবে সেখানে উপস্থিত না থেকেও মাসের পর মাস নিচ্ছেন বেতন। আর এজন্য হাজিরা খাতায় তৈরি করেছেন ভুয়া উপস্থিতিও।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, দুই স্কুলের শিক্ষক হিসেবেই বেতন তুলছেন দিব্যি। মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতরের ওয়েবসাইটেও এ জালিয়াতির প্রমাণ মেলে। যেখানে দুটি প্রতিষ্ঠানেই শাহীন মিয়ার নাম, জন্ম তারিখ, ব্যাংক হিসাব নম্বর এমনকি পৃথক ইনডেক্স নম্বর নথিভুক্ত করা হয়েছে।

শৈলাট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুল হাসান বলেন, ইদানীং শাহীন মিয়ার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ উঠেছে, আমিও শুনেছি। তবে তিনি আমাদের বিদ্যালয়ে প্রতিদিনই ক্লাস নিচ্ছেন।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক শাহীন মিয়া নিজের ভুল স্বীকার করে বলেন, অনিয়ম করে তোলা সব টাকা ফেরত দেব।

জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রেবেকা সুলতানা বলেন, একজন শিক্ষক কখনোই দুটি বিদ্যালয়ে একসঙ্গে চাকরি করতে পারবেন না। এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তদন্ত-প্রতিবেদন হাতে পেলেই ব্যবস্থা নেয়া হবে।

প্রতি মাসে শৈলাট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৮ হাজার ১৭৭ টাকা ও আলহাজ মোসলেউদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৬ হাজার ৬২০ টাকা তুলছেন শাহীন মিয়া।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪