যে পজিশনে খেলতেনঃ
লেফট উইং ব্যাক, রাইট উইং ব্যাক।
যার হাতে ফুটবলে অভিষেকঃ পটু ভাই।
শেরে বাংলা কাপেঃ নেত্রকোণা।
প্রথম ক্লাবঃ
২য় বিভাগে রায়ের বাজার।
১ম বিভাগে সাধারণ বীমা।
শেষ ক্লাবঃ রহমতগঞ্জ।
প্রথম কোচঃ পটু ভাই।
আপনার পজিশনে সেরা খেলোয়াড়ঃ
টুটুল ভাই, হাসান আল মামুন।
ফুটবলে প্রিয় বন্ধুঃ শামীম।
ঢাকায় যে যে দলে খেলেছেনঃ আবাহনী, মোহামেডান, মুক্তিযোদ্ধা, পিডাব্লুডি, সাধারণ বীমা ও রহমতগঞ্জ।
জাতীয় দলে অভিষেকঃ অ-১৯।
বিদেশ ভ্রমণঃ সৌদিআরব, দক্ষিণ কোরিয়া, লাউস, থ্যাইল্যান্ড, ভারত।
প্রিয় কোচঃ সামির শাকির, মোস্তফা কামাল।
প্রিয় খেলোয়াড় দেশেঃ মুন্না।
প্রিয় খেলোয়াড় বিদেশেঃ ম্যারাডোনা।
প্রিয় ফুটবল দল দেশেঃ আবাহনী
প্রিয় ফুটবল দল বিদেশেঃ বার্সিলোনা।
বিশ্বকাপে সাপোর্টঃ আর্জেন্টিনা।
স্মরনীয় মূহুর্তঃ আবাহনীর হয়ে লীগ চ্যাম্পিয়ন হওয়া।
স্মরনীয় খেলাঃ আবাহনীর হয়ে মোহামেডানের বিপক্ষে গোল করে চ্যাম্পিয়ন হওয়া।
ফুটবল থেকে বিদায়ঃ ২০০১/০২ সাল।
পিতাঃ মৃত তারা মিয়া।
মাতাঃ বেগম চান বানু।
জন্মস্থানঃ কেরানীগঞ্জ।
জন্ম তারিখঃ ২/১০/১৯৭০।
ভাই বোনঃ তিন ভাই, তিন বোন।
বিবাহ বার্ষিকীঃ ২০/২/৯৮।
স্ত্রীঃ হাসিনা বেগম।
সন্তানঃ দুই ছেলে।
বড় ছেলেঃ মানসিব আলী প্রত্যয়।
ছোট ছেলেঃ মুনতাসির আলী প্রিতম।
বর্তমান পেশাঃ ব্যবসা।
প্রিয় অভিনেতাঃ রাজ্জাক।
প্রিয় অভিনেত্রীঃ ববিতা।
প্রিয় গায়কঃ বশির আহমেদ।
প্রিয় গায়িকাঃ সাবিনা ইয়াসমিন।
প্রিয় রংঃ সাদা।
প্রিয় ফুলঃ রজনীগন্ধা।
প্রিয় খাবারঃ ভাত মাছ।
প্রিয় পোশাকঃ পাজামা পাঞ্জাবি।
অবসর কাটেঃ রাজনীতি করে।
প্রিয় ব্যক্তিত্বঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
ভালো লাগেঃ মানুষের কল্যাণে কাজ করতে।
খারাপ লাগেঃ অযোগ্যদের বড় পদে দেখলে।
ফুটবল মাঠ থেকে রাজনীতির ময়দানে বিচরণ করা মনসুর আলী মিরপুরের গণ মানুষের কাছে প্রিয় একটি নাম। করোনা প্রাদুর্ভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষের পাশে থেকে সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার চেষ্টা করছেন তিনি। “দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ”- ফুটবল থেকে পাওয়া এই শিক্ষাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছে সবসময়। সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ ভাবে দেশের জন্য কাজ করতে সদা সচেষ্ট তিনি। মনসুর আলী রাজনীতির পাশাপাশি তিনি একজন আলোচিত সমাজ কর্মী। তিনি মিরপুর সোনালী অতীতের সহ-সভাপতি, মোহাম্মদাবাদ আলীম মাদ্রাসার কার্যকরী সদস্য, মধ্য পাইকপাড়া জামে মসজিদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং মিরপুর থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। যতদিন বাঁচবেন জনগনের জন্য কাজ করতে চান তিনি।