1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :

অর্থ বিভাগ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে দিনভর বৈঠক 

  • সময় : বুধবার, ৫ জুলাই, ২০২৩
  • ৭৮

নিজেস্ব প্রতিবেদক

গত ফেব্রুয়ারি মাসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের প্রথম কিস্তির ৪৭৬ দশমিক ২৭ মিলিয়ন ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ। এবার পরবর্তী ছয়টি কিস্তি পাওয়ার ব্যাপারে শর্ত পরিপালনে সতর্ক অবস্থানে বাংলাদেশ। এর মধ্যে দুই দফা বাংলাদেশ সফর করে গেছেন আইএমএফের প্রতিনিধি দল। 

বুধবার ফের ঢাকা এসেছে আইএমএফের মুদ্রা ও পুঁজিবিষয়ক কারিগরি মিশন। 

বুধবার (৫ জুলাই) ঢাকা সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থবিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে টানা বৈঠক ও এক কর্মশালা করে প্রতিনিধি দল। বৈঠকে আইএমএফ দেশের আর্থিক খাতে আরও সংস্কারের প্রস্তাব দিয়েছে।  

সংস্থাটি মনে করে, মূল্যস্ফীতি কমাতে হলে রেপোর সুদ (পুনঃক্রয় চুক্তি) হার বাড়াতে হবে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে বাংলাদেশ ব্যাংক সুদের বিনিময়ে যে টাকা ধার দেয় সেটাকে রেপো বলে। রেপোর সুদ বাড়িয়ে দিলে মার্কেটে টাকার প্রবাহ কমে আসবে যা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে মনে করে আইএমএফ। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ৬ দশমিক ৬ শতাংশ সুদে টাকা ধার দেয় যা রেপো রেট হিসেবে পরিচিত।

এসব বিষয়ে তাদের মতামত তুলে ধরেছে আইএমএফ। অবশ্য অর্থবিভাগের অনেক কর্মকর্তাই তাদের এমন মতামতে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।

অর্থ বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, আইএমএফকে খুশি করতে সার, গ্যাস, বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে, ভর্তুকি কমানো হয়েছে, কর ছাড় কমানো হয়েছে। রাজস্ব বাড়াতে নানা ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও মুদ্রানীতিতে নমনীয় করে সুদহার বাড়ানো হয়েছে। মৌলিক এসব সংস্কার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ। আগামী তিন বছরের মধ্যে আইএমএফের দেওয়া সকল শর্ত ধাপে ধাপে পূরণ করা হবে। এ লক্ষ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করছে সরকার।

বা বু ম / অ জি

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪