1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ০৯:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সাভারে সাংবাদিককে নিয়ে অপপ্রচার, তিন জনের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ যানজট নিয়ন্ত্রণে নগরবাসীর আন্তরিকতা ও সহযোগীতা প্রয়োজন- ডিএমপি কমিশনার আরসার আস্তানায় র‌্যাবের অভিযান টেকনাফে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ সেই ফাতেমা গ্রেফতার বালু দস্যুদের দৌরাত্ম্যে হুমকির মুখে ঐতিহ্যবাহী হার্ডিঞ্জ ব্রিজ! স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ফোরামের আয়োজনে ‘সাংবাদিকতায় নিউ মিডিয়া` বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ স্কোয়াড ঘোষিত স্বজনদের কাছে ফিরলেন এমভি আবদুল্লাহর নাবিকরা এনএসআই পরিচয়ে ভুয়া নিয়োগ, অবশেষে ধরা! প্রবাসী রাইড শেয়ারিং “টিভিডি এক্সপার্ট ” গ্রুপের উদ্যোগে কমিউনিটি মিলনমেলা

মনপুরায় রাতের আঁধারে পাচার হচ্ছে কোটি টাকা মুল্যের গাছ: নেই পর্যাপ্ত লোকবল

  • সময় : সোমবার, ৮ জুন, ২০২০
  • ১৭২

ভোলার মনপুরায় বনবিভাগের পঁচাকোড়ালিয়া বিটের আওতাভুক্ত বন থেকে রাতের আঁধারে কোটি টাকা মুল্যের গাছ পাচার হচ্ছে। ধ্বংস হচ্ছে প্রকৃতি ও পরিবেশ। হুমকীর মুখে পড়ছে বন্য প্রানী। দেখা দিয়েছে নদী ভাঙ্গন। লোকবল আর প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের অভাবে কর্তৃপক্ষ অসহায় হয়ে পড়ছে।

এই বনে কেওড়া, মেহগনি, কড়ই, কাকরা ইত্যাদি গাছ রয়েছে। এছাড়ও এই বিটের আওয়তা রয়েছে প্রকৃতির আরো এক সৌন্দর্যের প্রতীক চিত্রা হরিণ। কিন্তু বন উজার হওয়ায় বিলুপ্তীর পথে এই দ্বীপের হরিণ সহ নানা প্রজাতির বন্য প্রানী।

এই বনের বাহিরে থেকে যেমন দেখা যায় সৌন্দর্য ও চোখ ধাধানো মনোমুগ্ধকর পরিবেশ কিন্তু বনের ভীতরে গেলে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। কেটে নেয়া গাছের ডাল আর বড় গাছের গোড়া পরে আছে। দিন-দুপুরে জ্বালানীর জন্য গাছ কেটে কাঠ নিয়ে যাচ্ছেন অনেকে। রাতের আধাঁরে আস্ত গাছ কেটে নিচ্ছে বনদস্যুরা।

এছাড়াও সামাজিক বনায়নের গাছ রাতের আধারে কেটে নিচ্ছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। ধ্বংস হচ্ছে প্রাকৃতিক এই ঘন বন। গাছ চুরি বন্ধে পরিবেশবাদী সংগঠনসহ সচেতন মহল সোচ্ছার থাকলেও টনক নড়ছে না কর্তৃপক্ষের। বনবিভাগের পঁচাকেড়ালিয়া বিট এর আওয়তা ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল রয়েছে ২ হাজার হেক্টর, এই ছাড়া সামাজিক বন রযেছে ৩০ কিলেমিটার। সামাজিক বনায়ন কমিটির সভাপতি নজির আহম্মেদ মিয়া জানান, কমিটি করার পর খাতা কলমে রয়েছে। এর কোন কার্যক্রম নেই।

বিট কর্মকর্তারা আমাদের সাথে কখনো যোগাযোগ করেনি তাই এমন অবস্থা বিরাজ করছে। গহীন এই বনায়ন রক্ষায় স্থানীয় মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি সহ বনের উপর নির্ভরশীলদের কর্মসংস্থান প্রয়োজন। এছাড়া বন কর্মী যাতে গোপন কোন হাত না রাখে তার উপরে কর্তৃপক্ষের নজদারী করা প্রয়োজন। পুরোপুরি গাছ চুরি বন্ধে আরেকটু সময় লাগবে বলেও জানান তিনি।

এদিকে ১৫ জনের বিপরীতে মাত্র ৪ জন লোকবল রয়েছে বলে জানান বিট কর্মকর্তা মোবারক। তিনি আরো জানান পর্যাপ্ত যানবাহন, আগ্নেঅস্ত্র ও প্রয়োজনীয় লোকবল না থাকায় এই বিশাল বন সঠিকভাবে পাহাড়া দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এই দিকে সামাজিক বনায়নের গাছ চুরি বন্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি সচেতন মহলের।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪