1. boyd94289@gmail.com : Ayon Islam : Ayon Islam
  2. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  3. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  4. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
  5. bangladeshbulleting646@gmail.com : Sohel Desk : Sohel Desk
শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন

নির্বাচনী বাজেট বলে এখন আর কিছু নেই

  • সময় : রবিবার, ১৮ জুন, ২০২৩
  • ১৮১

নিজেস্ব প্রতিবেদক

নির্বাচনী বাজেট বলে এখন আর কিছু নেই, বরং দেশে ভোট চুরির প্রকল্প চলমান রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

রোববার (১৮ জুন) গুলশানের অভিজাত রেস্তোরাঁয় সিপিডি বাজেট ডায়ালগ-২০২৩ শীর্ষ সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

সেমিনারে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। সংস্থাটির সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।

আমির খসরু বলেন, গত ৩০ বছর সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ছিল। ব্যষ্টিক অর্থনীতিও ভালো অবস্থায় ছিল। ডলার বিনিময় হার কৃত্রিমভাবে ধরে রাখার কারণে স্থিতিশীলতা ধরে রাখা যাবে না। ৭০-৭৫ হাজার কোটি টাকা ছাপানো হয়েছে। যা মূল্যস্ফিতিকে বৃদ্ধি করছে। রিজার্ভ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) টাকা দেওয়া হয়েছে, যা পাচার হয়েছে।

তিনি বলেন, রিজার্ভের অর্থ অপব্যবহার করা হয়েছে। সামষ্টিক অর্থনীতির সূচকগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক তার কাজ করতে পারছে? লোনের টাকা পাচার হচ্ছে, স্টক মার্কেট লুট করছে, তা আর ফেরত আসছে না। ব্যাংকিং সেক্টরের ওপর বাংলাদেশ ব্যাংক খবরদারী করতে পারছে না। ভোট চুরি করে ক্ষমতা দখল করলে জনগণের জবাবদিহিতার সুযোগ থাকে না। নির্বাচনী বাজেট বলে এখন আর কিছু আছে? বরং একটি প্রকল্প আছে, সেটা হলো -ভোট চুরির প্রকল্প আছে। বাংলাদেশে ভোট চুরির প্রকল্প চলমান রয়েছে।

বিগত দিনে ১০০ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে উল্লেখ কর আমির খসরু আরও বলেন, যারা পাচার করছেন, তাদের প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। আমেরিকা থেকে রেমিট্যান্স বেড়ে গেছে। পাচারকৃত টাকায় কর দেওয়ার পরিবর্তে প্রণোদনা নিচ্ছেন। বর্তমানে মোট করের ৩২ শতাংশ হচ্ছে ভ্যাট। কিন্তু যখন আমরা প্রবর্তন করেছিলাম, তখন আওয়ামী লীগ হরতাল ডেকেছিল। আমাদের সময় প্রাইভেট সেক্টর সাপোর্ট দিয়েছিলাম। বর্তমানে আমরা কঠিন সময়ের মধ্যে পড়ে গেছি।

সেমিনারে সিপিডি বলেছে, প্রস্তাবিত বাজেট সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছে। বর্তমান বাস্তবতা হচ্ছে অত্যধিক মুদ্রাস্ফীতি। চলমান সংকট মোকাবিলায় বাজেট ব্যবস্থায় প্রতিফলন হয়নি। প্রস্তাবিত বাজেট চলমান সামষ্টিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও সংকট সমাধানে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়েছে। নির্বাচনী বছরে কোনো ভাবেই এমন বাজেট হতে পারে না। এটা অবৈজ্ঞানিক ও অবাস্তবায়িত বাজেট। এটা অবশ্যই সংশোধন করা প্রয়োজন।

বা বু ম / অ জি

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪