1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
তীব্র তাপদাহের ফলে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ বিএফডিসির নতুন সভাপতি মিশা ও সাধারণ সম্পাদক ডিপজল সাভারে সাংবাদিককে মরিচের গুঁড়ার সঙ্গে চোখে-মুখে কেমিক্যাল নিক্ষেপ বেদে সম্প্রদায় থেকে উঠে আসা কাউন্সিলর রমজান আহমেদের জন্মদিন আজ গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের স্বস্তি দিতে ডিএমপি কমিশনারের অনন্য উদ্যোগ শাহাজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে পড়ে একটি বাস, নিহত ১ রোজা ও ঈদের লম্বা ছুটি শেষে আগামী রোববার হতে খুলছে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চির বিদায় নিলেন জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‌্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন

সীমিত পরিসরে উন্মুক্ত হচ্ছে বঙ্গভবন

  • সময় : মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৬৮

ডেস্ক নিউজঃ

সীমিত পরিসরে বঙ্গভবনের দ্বার উন্মুক্ত হচ্ছে সাধারণের জন্য। সংস্কার কাজ শেষে বঙ্গভবন তোষাখানা জাদুঘর, এয়ার রেইড শেল্টার ও কার শেড উদ্বোধন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। ব্যবহার না করায় এসব স্থাপনা জরাজীর্ণ অবস্থায় ছিলো। রাষ্ট্রপতি বলেন ভবিষ্যৎ প্রজম্মের কাছে বঙ্গভবনের ইতিহাস তুলে ধরবে এই স্থাপনাগুলো। 

মঙ্গলবার (২৪শে জানুয়ারি) বিকেলে বঙ্গভবনে সংস্কারকৃত এয়ার রেইড শেল্টার ও তোষাখানা জাদুঘরের উদ্বোধন শেষে এ কথা জানান তিনি।

১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধের সময় গভর্নরের নিরাপত্তার জন্য এই এয়ার রেইড শেল্টার নির্মাণ করা হয়। স্বাধীনতার পর এয়ার রেইড শেল্টার আর ব্যবহার হয়নি। এটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল। সংস্কার করে পুনরায় ১৯৬৫ সালের আদলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে শেল্টারটিকে।

বঙ্গভবন তোষাখানা জাদুঘরের পাশেই প্রদর্শনের জন্য রাখা হয়েছে প্রেসিডেন্সিয়াল স্টেট কার। ১৯৮৮ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিগণ এই গাড়িটি ব্যবহার করতেন। ট্রাস্কো ব্রেমেন নামে একটি জার্মান কোম্পানি নির্মিত প্রেসিডেন্সিয়াল স্টেট কারটি অভিজাত এবং বিরল প্রসারিত লিমুজিন যা মূলত ডব্লিউ ১২৬ মার্সিডিজ-বেঞ্জ ৫০০ এসইএল মডেলের উপর ভিত্তি করে নির্মিত।

বঙ্গভবনের প্রাচীন মানুক হাউসকে সংস্কারের মাধ্যমে বঙ্গভবন তোশাখানা জাদুঘর হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে, যেখানে বঙ্গভবনের বিভিন্ন ঐতিহাসিক নিদর্শনসমূহ প্রদর্শনের জন্য রাখা হয়েছে। রাষ্ট্রপতিকে দেয়া বিভিন্ন উপহারও রাখা হয়েছে। দেড়শো বছরেরও অধিক পুরানো মানুক হাউস এর আগে রাষ্ট্রীয় তোশাখানা হিসেবে ব্যবহৃত হত। উনিশ শতকে মানুক নামের একজন আর্মেনিয় ব্যবসায়ীর ছিলো এই বাড়িটি। 

তিন বছর সংস্কার কাজের পর এসব স্থাপনা উন্মুক্ত করলে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বঙ্গভবনের ভেতরে সাধারণত মানুষ আসতে পারে না, এটার ভেতরে কি আছে, না আছে, কেউ কিছুই জানে না। এজন্য দর্শনার্থীদের জন্য সীমিত পরিসরে উন্মুক্ত হলে ইতিহাস-ঐতিহ্য যা আছে দেশবাসী এ সম্পর্কেও জানতে পারবে।

বঙ্গভবনে না এসেও যেন সাধারণ মানুষ দেখতে পারে ভার্চুয়ালি সেই ব্যবস্থা রাখা হবে বলেও জানান রাষ্ট্রপতি। আপস…

শুরুতে কূটনীতিক ও বঙ্গভবনে আমন্ত্রিতরা এসব স্থাপনা পরিদর্শন করতে পারবেন। পর্যায়ক্রমে সাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। 

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪