1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
তীব্র তাপ প্রবাহের সাথে বেড়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ ভারতে দ্বিতীয় ধাপের ভোটগ্রহণ শুরু থাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর অংশগ্রহণ নাগরিক জীবনে সর্বত্রই পুলিশের অবদান রয়েছে- ডিএমপি কমিশনার ইউক্রেন-ইসরায়েলের সহায়তা বিলে বাইডেনের স্বাক্ষর আবারও সারাদেশে ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমারের ২৮৮ সেনা-বিজিপি সদস্যদের হস্তান্তর সম্পন্ন চলমান যুদ্ধ বন্ধে বিশ্ব নেতাদের নিকট প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান মন্ত্রী-এমপির স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ-ওবায়দুল কাদের

সাভারে ছুটির পর কারখানা খোলা, নেই শ্রমিকের দেখা

  • সময় : বৃহস্পতিবার, ১২ মে, ২০২২
  • ৭৬


সাভার প্রতিনিধি


ঈদের ছুটি শেষে সকাল থেকে কারখানার ফটক খুলে (গেট) দিয়ে বসে আছে কতৃপক্ষ। কিন্তু শ্রমিকের দেখা নাই। পুরো কারখানা ফাঁকা। এমন ঘটনা ঘটেছে সাভারের একটি কারখানায়।


মঙ্গলবার (১০ মে) সাভারের হেমায়েতপুরের পূর্বহাটি রোডের নয়াপাড়া এলাকার বায়োটেক্স কারখানায় এ ঘটনা ঘটে। এঘটনায় কোন স্টাফও কারখানায় প্রবেশ করেন নি।


খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ওই কারখানায় প্রায় ১৩০ জন শ্রমিক প্যান্ট তৈরির (ওভেন গার্মেন্ট) কাজ করছিলেন। তবে ঈদের ছুটি শেষে যথানিয়মে সকাল ৮ টায় কারখানা খুলে দেন কতৃপক্ষ। কিন্তু এখন পর্যন্ত (দুপুর ১২ টা) কারখানাটিতে শ্রমিক প্রবেশ করেননি। কারখানাটির স্টাফরা এধরনের ঘটনা ঘটাতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।


কারখানা কতৃপক্ষ জানান, ঈদের আগে শ্রমিকদের সকল পাওনাদি আইনানুযায়ী পরিশোধ করে ছুটি প্রদান করা হয়েছিল। আজ থেকে কারখানায় উৎপাদন শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কারখানা খুলে বসে থাকলেও শ্রমিকরা কাজে যোগদান করেন নি। কারখানার শ্রমিকদের কোন ধরনের বকেয়া নেই। তবে স্টাফদের কিছু বকেয়া রয়েছে। কি কারনে শ্রমিকরা কাজে যোগদান করেনি তা এখনও স্পষ্ট নয়। আমরা এর যথাযথ আইনি পদক্ষেপ নেবো।


কারখানার মালিক মোহাম্মদ হানিফ বলেন, শ্রমিকদের কোন ধরনের ত্রুটি আমরা রাখি নি। কিন্তু কেন শ্রমিকরা কাজে যোগ দেয় নি তা বোধগম্য নয়। আমরা শ্রমিকদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু তারা কোনরকম সাড়া দেয় নি। স্টাফরা (তদারকি কর্মকর্তারা) ষড়যন্ত্র করে শ্রমিকদের কারখানায় কাজে যোগদান করা থেকে বিরত রেখেছেন বলে আমরা ধারণা করছি। এব্যাপারে আইনগত পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এছাড়া স্থানীয় প্রশাসন, কলকারখানার প্রতিনিধি, শিল্পপুলিশ ও ফেডারেশনের নেতাকর্মীদের সাথে বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবো। আমরা তো শ্রমিক ছাড়া এই মহুর্তে কারখানা চালু করতে পারবো না।


এ ব্যাপারে টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সাভার আশুলিয়া ধামরাই আঞ্চলিক কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক রতন হোসেন মোতালেব বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগে মার্চ ও এপ্রিল মাসের বেতন-ভাতা নিয়ে কারখানাটিতে সমস্যা হয়েছিল। তখন আমরা দুটি শ্রমিক সংগঠন মিলে শ্রমিকদের সমস্যা সমাধান করে দিয়েছিলাম। সেদিন কারখানা কর্তৃপক্ষ আজ ১০ তারিখ পর্যন্ত কারখানাটি ছুটি ঘোষণা করেন। কিন্তু আজকে কারখানা খোলা থাকলেও কোনো শ্রমিক কর্মস্থলে যোগ না দেওয়া দুঃখজনক। এ বিষয়ে আমরা শ্রমিকদের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পেরেছি রবিউল নামের এক স্টাফ তাদেরকে কর্মস্থলে যোগ দিতে নিষেধ করেছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪