1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ঢাকাবাসীকে নিরাপত্তা প্রদানের মহান দায়িত্বে পিছিয়ে থাকার কোন সুযোগ নেই-ডিএমপি কমিশনার আজ ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল সবজি, পেঁয়াজ ও মুরগির দাম কমলেও, কমেনি আলুর দাম ঘোষিত হলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ডিএমপি কমিশনার মোঃ সাজ্জাত আলীর দায়িত্বভার গ্রহণ নতুন পুলিশ প্রধানের দায়িত্বভার গ্রহণ এমন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে জনগণই সকল ক্ষমতার মালিক হবেন- প্রধান উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টা ও খালেদা জিয়ার সাক্ষাৎ ঢাকা মহানগরে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ প্রয়োজনীয় কিছু সংস্কার শেষেই দ্রুত সম্ভব নির্বাচন সংঘটিত হবে-আইন উপদেষ্টা

গৌরীপুরে এক বছরেও আত্মসাৎকৃত চালের তদন্ত শেষ হয়নি!

  • সময় : বৃহস্পতিবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২১
  • ২৩৫


ওবায়দুর রহমান, উপজেলা প্রতিনিধি, গৌরীপুর, ময়মনসিংহ:

 
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে সরকারের দরিদ্রদের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর মাওহা ইউনিয়নে তিন ডিলারের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতির ও চাল আত্মসাতের তদন্ত অজ্ঞাত কারনে এক বছরেও সম্পন্ন হয়নি। এদিকে তদন্ত সম্পন্ন না করে বিতর্কিত ডিলারদের মাধ্যমে চলছে এ কর্মসূচীর চাল বিক্রি কর্মসূচী। বর্তমানে তদন্ত কমিটির ভূমিকা নিয়ে জনমনে দেখা দিয়েছে নানা প্রশ্ন।
উপজেলার মাওহা ইউনিয়নে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর ডিলার আজিজুল হক ইনসান, আব্দুল জব্বার ও মাসুদ করিম রুবেল মিয়া প্রায় দু’শতাধিক সুবিধাভোগীর চাল ৪ বছর ধরে আত্মসাতের মাধ্যমে কালোবাজারে বিক্রি করে আসছিলেন। এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত বছর ২০ এপ্রিল ভূটিয়ারকোনা বাজারের স্থানীয় ব্যবসায়ী ফজলু মুন্সীর ঘর থেকে ৩ হাজার ৩৫০ কেজি চাল ও আজহারুলের ঘর থেকে ১ হাজার ২৫০ কেজি চাল জব্দ করে গৌরীপুর থানার পুলিশ। এ ঘটনায় উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার সরকার বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা করেন। এ মামলায় আজহারুলকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করেছিলো পুলিশ।
এদিকে তালিকায় নাম থাকলেও ৪ বছর ধরে চাল না পেয়ে তৎকালীন জেলা প্রশাসক বরাবর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে লিখিত অভিযাগ করেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দা আবুল বাশার (এক অভিযোগপত্রে ১০৯ জন (স্বার ৯২ জনের) ও দ্বিতীয় অভিযোগপত্রে ৪২ জন সুবিধাভোগী অভিযোগ করেছিলেন)। এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা নন্দন দেবনাথকে প্রধান করে ৩ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন। এক বছর অতিবাহিত হলেও অজ্ঞাত কারনে তদন্ত কাজ সম্পন্ন করেনি এ কমিটি। এদিকে অভিযোগ করার কারনে তাদের নাম নতুন তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়েছে। এ নিয়ে স্থানীয় জনমনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
তদন্ত কমিটির প্রধান উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা নন্দন কুমার দেবনাথ সাংবাদিকদের জানান, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের ডিলাররা তদন্ত কাজে সহযোগিতা ও চাহিদা মতো তথ্য না পাওয়ায় তদন্ত কাজ শেষ করা যাচ্ছে না। 

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪