1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পার্বত্য চট্টগ্রামের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বিবৃতি প্রদান শুক্রবার হতে মেট্রোর যাত্রা শুরু, খুলেছে কাজীপাড়া স্টেশন সাভারে ভারতীয় পণ্য বর্জনের দাবিতে গণঅধিকার পরিষদের র‍্যালি আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে-পুলিশ সদর দপ্তর পিআইবির নতুন মহাপরিচালক সাংবাদিক ফারুক ওয়াসিফ উত্তরা পূর্ব থানায় আছাদুজ্জামান মিয়াসহ ২৭ জনের নামে হত্যা মামলা আনসারকে দক্ষ, সুসংগঠিত, পেশাদার ও সময়োপযোগী বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হবে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ভায়াডাক্ট ডেবে যাওয়ায় আগারগাঁও-মতিঝিল রুটের মেট্রো চলাচল বন্ধ বিচারিক ক্ষমতা পেলো সেনাবাহিনী গোয়ালন্দ পাক দরবার শরিফ নিয়ে গুজব ছড়ানো সংবাদের প্রতিবাদ

সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশীদের অর্থের পরিসংখ্যান প্রকাশ

  • সময় : শুক্রবার, ১৮ জুন, ২০২১
  • ৩০৪

ডেস্ক নিউজ:

সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে অর্থ থাকার হালনাগাদ পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে সে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) প্রকাশিত এ পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০২০ সাল শেষে সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে বাংলাদেশের নামে রয়েছে ৫৭ কোটি ৩ লাখ সুইস ফ্রাঁ। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় পাঁচ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।২০১৯ সালে ছিল প্রায় পাঁচ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। ফলে আগের বছরের চেয়ে বাংলাদেশের নামে থাকা অর্থ কিছুটা কমেছে।

তবে বাংলাদেশি গ্রাহকের নামে থাকা আমানত অনেক বেড়েছে।পরিসংখ্যানে দেখা যায়, বাংলাদেশের নামে সে দেশের ব্যাংক ব্যবস্থায় মোট যে দায় রয়েছে, তার মধ্যে ৫৩ কোটি ফ্রাঁ এ দেশের ব্যাংকগুলোর কাছে। অন্যদিকে গ্রাহক আমানত রয়েছে তিন কোটি ২২ লাখ ফ্রাঁ, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩০০ কোটি টাকার সামান্য বেশি।বাংলাদেশের কোনো নাগরিক বা প্রতিষ্ঠান যদি নিজের বদলে অন্য দেশের নামে অর্থ গচ্ছিত রেখে থাকে, তাহলে তা এই হিসাবের মধ্যে আসেনি। একইভাবে সুইস ব্যাংকে গচ্ছিত রাখা মূল্যবান শিল্পকর্ম, স্বর্ণ বা দুর্লভসামগ্রীর আর্থিক মূল্যমান হিসাব করে এখানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।

অনেক দেশের নাগরিকই মূল্যবান সামগ্রী সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকের ভল্টে রেখে থাকেন।কয়েক বছর ধরে সুইস ব্যাংকে টাকার পরিমাণ নিয়ে বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে। ২০১৭ সালে এ বিষয়ে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জাতীয় সংসদে জানান, বাংলাদেশ ও সুইজারল্যান্ডের মধ্যে ব্যাংকের মাধ্যমে যে লেনদেন হয়, তা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে এবং এ অর্থ পাচার নয়। তবে কিছু অর্থ পাচার হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪