1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ১০:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ গাজীপুরে যমুনা ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা বন্ধে অভিযান চালাচ্ছে ডিএমপি ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য পুলিশ কর্মকর্তাদের কঠোর নির্দেশনা পবিত্র ঈদুল আযহায় এ বছর এক কোটি ২৯ লাখ ৮০ হাজার ৩৬৭টি পশু কোরবানির জন্য প্রস্তুত আছে-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এক সময়ের জনপ্রিয় রেডিও ও টেপরেকর্ডার এখন বিলুপ্ত প্রায় ৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক! সাভারে সাংবাদিককে নিয়ে অপপ্রচার, তিন জনের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ যানজট নিয়ন্ত্রণে নগরবাসীর আন্তরিকতা ও সহযোগীতা প্রয়োজন- ডিএমপি কমিশনার

কেশবপুর ও মণিরামপুরে ৯ ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক বন্ধঃ ভুয়া ডা. আটক

  • সময় : শনিবার, ২২ আগস্ট, ২০২০
  • ২৮৩



কেশবপুর ও মণিরামপুর উপজেলায় অবৈধ ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান চালিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এ সময় দুই উপজেলার মোট ৯টি অবৈধ প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অভিযানের নেতৃত্বে থাকা যশোর সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি ডা. মীর আবু মাউদ। এসময় আবদুস সামাদ ওরফে আজাদ নামে এক ভুয়া চিকিৎসককে আটক করা হয়।

পরে অবশ্য মুচলেকা দিয়ে মুক্তি পান তিনি। তার প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড ও ব্যবস্থাপত্রের প্যাড পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে।


ডা. আবু মাউদ জানান, বন্ধ ঘোষণা করা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো মণিরামপুর উপজেলার অর্থোপেডিক ডা. নজরুল ইসলামের মালিকানাধীন রোকেয়া ক্লিনিক, কেশবপুর উপজেলার ডিজিটাল মেডিকেল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, আরিয়ান ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হীরা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কেশবপুর সার্জিক্যালের ডায়াগনস্টিক সেন্টার, মাইকেল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কপোতাক্ষ ডায়াগনস্টিক সেন্টার, রাইজিং প্যাথলজি সেন্টার ও পাইসল সেন্টার। তিনি জানান, এই প্রতিষ্ঠানগুলো অবৈধভাবে চলে আসছিলো।

৯টির ৫ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স নেই। লাইসেন্স পাওয়ার জন্য মালিকরা অনলাইনে আবেদনও করেননি। বাকি ৪ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেছে অনেক আগেই । চিকিৎসাসেবা ও পরীক্ষা নিরীক্ষার নামে রীতিমতো প্রতারণা চলে আসছিলো।

অবৈধ এসব ক্লিনিক ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চিকিৎসক ও এমটি ল্যাব নেই। প্যাথলজি কক্ষের অবস্থাও খুব খারাপ। ডা. মাউদ আরো জানান, কেশবপুরের রাজগঞ্জ রোডে অবস্থিত পাইলস সেন্টারে আব্দুস সামাদ ওরফে আজাদ চিকিৎসক পরিচয়ে মানুষের অপচিকিৎসা করে আসছিলেন।

অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। এসময় তিনি চিকিৎসকের কোন সার্টিফিকেট দেখাতে পারেননি। তার প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স নেই। আব্দুস সামাদ আর কোনদিন চিকিৎসসক পরিচয়ে মানুষের প্রতারণা করবেন না এমন মুচলেকায় তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। এসময় প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড ও ভুয়া ব্যবস্থাপত্র আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়।

অভিযান টিমে আরও উপস্থিত ছিলেন মণিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শুভ্রা রানী, কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আলমগীর কবির, আবাসিক মেডকিল অফিসার (আরএমও) ডা. জাহিদ, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রন) ডা. নাসিম ফেরদৌস, স্যানেটারি কর্মকর্তা পার্থ প্রতীম লাহিড়ী প্রমুখ। দুই থানার পুলিশ অভিযানে সহযোগিতা করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪