1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৯:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
অ্যাপস ও বিকাশের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার হুন্ডি! গ্রেফতার ৪ বিজিবি কর্তৃক ভুটানের রাজাকে বিদায়ী সংবর্ধনা প্রদান ইউটিউব থেকে জাল টাকা বানানো শিখে ব্যবসা শুরু করে চক্রটি! অন্যকে পেটাতে গিয়ে সাংবাদিককে পেটাল ইন্টারনেট ব্যবসায়ীরা আশুলিয়ায় আমজাদ হত্যাকান্ডে অভিযুক্ত আসামী রাজিব’কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব! বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, তৃতীয় ঢাকা বোনের বান্ধবীকে ধর্ষণ! যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী গ্রেফতার! সীমান্তে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ বাংলাদেশে মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে সমর্থন অব্যাহত থাকবে- ম্যাথিউ মিলার ঈদে বাড়ি যাবে এক কোটি ৬০ লাখ মানুষ

“কপালে থাকলে ২০২০ এর মধ্যেই বিয়েটা হয়ে যেতে পারে “

  • সময় : শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০
  • ১১৭৬

নিস্পাপ মুখশ্রী, সারাক্ষন যার মুখে মিষ্টি হাসি লেগে থাকে, বাংলাদেশের র‌্যাম্প মডেলিং এ অত্যন্ত জনপ্রিয় মুখ সাবরিনা জামান রিবা। বাংলাদেশ বুলেটিন ২৪.কমের আজকের আনন্দ আড্ডার অতিথি মডেল রিবা।

শান্ত: রিবা কেমন আছেন?

রিবা : ভালো আছি আবার নেইও কারন করোনা ভাইরাসের প্রকোপে সারা পৃথিবী আজ টালমাটাল। এই বিষয় নিয়ে চিন্তা করলে সত্যি কি আমরা ভালো আছি। তার পরেও সবার মতই আশায় বুক বাঁধি। বিশ্বাস করি খুব দ্রুত সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে। পৃথিবী আবার হাসি খুশিতে ভরে উঠবে।

শান্ত: অনেকেই জানে তার পরেও মিডিয়ায় আপনার কাজের শুরুটা কিভাবে একটু যদি বলেন।

রিবা : ২০১০ থেকে আমার প্রথম মিডিয়ায় আনুষ্ঠানিক ভাবে যাত্রা শুরু হয়। তবে মায়ের মুখে শুনেছি যখন বোঝার মত বয়স হয়নি তখন থেকেই বাসায় বড়দের হাই হিল জুতো পরে সবাইকে হেটে দেখাতাম মডেলদের মত করে। তার পরে যখন আর ও একটু বড় হলাম তখন দেখতাম অনেক ম্যাগাজিনে নামী দামি সব মডেলদের ছবি ছাপা হত সেগুলো কেটে কেটে জমাতাম আর নিজেকে মডেল ভাবতাম। তার পরে রাস্তায় বিশাল বিশাল বিলবোর্ড দেখে ভাবতাম ইস কবে আমার ছবি থাকবে এখানে। তার পরে ২০১০ থেকে স্বপ্নের পথে হাটা শুরু করলাম এখনো হেটে চলেছি। এইতো এই ভাবেই আমার কাজ করা শুরু।

শান্ত : আপনার শুরু কি র‌্যাম্প মডেলিং দিয়ে না কি আগে অন্য মাধ্যমে কাজ করেছিলেন? আপনি বিজ্ঞাপন চিত্র, বিভিন্ন নামীদামী সব ব্র্যান্ডের মডেল হিসেবে ফটোশুট করেছেন এই দীর্ঘ পথ পাড়ি দেয়ার গল্পটা একটু জানতে চাই

রিবা : আমার একদম শুরুটা র‌্যাম্প মডেলিং দিয়ে না। প্রথমে আমি প্রিন্ট মিডিয়ার কাজ দিয়ে আমার মিডিয়াতে যাত্রা শুরু হয়। আমি 2010 থেকে 2012 এই দুই বছর প্রথমে টিভিসির কাজ করি তারপরে প্রিন্ট মিডিয়া সাথে ব্র্যান্ডের কাজ করি। এবং মাঝে মাঝে র‌্যাম্পে কাজ করি তবে সেটা খুবই কম। মজার বিষয় হলো আমি দুই বছর পর থেকে র‌্যাম্পে নিয়মিত কাজ করা শুরু করি।

শান্ত: অনেকেই মনে করেন র‌্যাম্পের ক্যারিয়ার খুবই স্বল্প সময়ের আপনার কাছে কি মনে হয়?

রিবা: র‌্যাম্পের ক্যারিয়ার স্বল্পসময়ের কি- না এটা ডিপেন্ড করে আপনার নিজের উপরে কারণ আপনি নিজেকে কতটা ফিট রাখতে পারছেন তার উপর ডিপেন্ড করবে আপনি কতদিন এখানে কাজ করবেন। দেখুন মিডিয়া গ্লামার ওয়ার্ল্ড তার পরে র‌্যাম্পের ক্ষেত্রে এই কথাটা আরো বেশি প্রযোজ্য কারন এখানে শারীরিক ভাবে আপনাকে ফিট থাকতেই হবে। আপনি যে পোশাক টি পরছেন সেটি যদি আপনার শারিরীক গঠনের সাথে না মানায় তখন দেখতে খুব বাজে লাগে। তাই মডেলদের শারীরিক ভাবে ফিট থাকাটা খুবই জরুরি।

আর একটি বিষয় আপনি হয়তো খেয়াল করেছেন আমাদের সিনিয়রদের অনেকেই এখনো পুরোদমে কাজ করছেন নিয়মিত ভাবে র‌্যাম্পের শো করছেন কই তারা তো হারিয়ে যান নি কারন তারা নিজেকে মেইনটেইন করে চলেছেন আজও। আর সব থেকে বড় বিষয় হচ্ছে কাজের প্রতি ভালোবাসা শ্রদ্ধা এগুলোর কোন বিকল্প নেই।

শান্ত : আপনার সমসাময়িক অনেকেই র‌্যাম্প মডেল থেকে বিজ্ঞাপনচিত্রে এবং চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন রিবাকে কি ভক্তরা সেভাবে দেখতে পাবে।

রিবা: টিভিসি তো আগেই করেছি এবং এখন ফ্যাশন ব্রান্ডগুলোর ওভিসি ও করছি। তবে আগে যে টিভিসি গুলো করেছি সেগুলো প্রোডাক্ট বেসিস কিন্তু আমি চরিত্র নির্ভর, গল্প নির্ভর কাজ করতে চাই। আজ একটা জিনিস শেয়ার করি আমরা যারা র‌্যাম্পে কাজ করি তাদেরকে নিয়ে ভিজুয়াল ইন্ডাস্ট্রিতে একটা ভুল ধারণা রয়েছে যে আমরা নাকি অভিনয় করতে পারিনা। আমরা শুধুমাত্র পুতুলের মত এক্সপ্রেশন দিতে জানি। তাদের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখে বলছি আমার তো মনে হয় প্রথমে এক্সপ্রেশন তারপরে অভিনয়। যার অভিব্যক্তি যত ভালো সে অভিনয় টা তত তাড়াতাড়ি আয়ত্বে নিয়ে আসতে পারে। আর কেউ সব কিছু শিখে আসে না এবং কেউই পারফেক্ট নয়। কাজ করতে করতে শিখে যায়। আমাদেরকে প্রুফ করার স্কোপ টা তো দিতে হবে। না দেখেই প্লিজ আপনারা বাইরে থেকে কাউকে জাজমেন্ট করবেন না। আর হ্যা আমি মনে করি চলচ্চিত্র হচ্ছে শিল্প মাধ্যম গুলোর মধ্যে সবথেকে শক্তিশালী শিল্প মাধ্যম তাই অবশ্যই চলচ্চিত্রে কাজ করতে চাই। চলচ্চিত্রের কাজের কিছু অফার যে পাইনি তা-ও নয় তবে ব্যাটেবলে মিলেনি বলে কাজ করা হয়ে ওঠেনি।

শান্ত : র‌্যাম্প মডেলদের ক্ষেত্রে অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের বিতর্কিত নিউজ আমাদের কে বিব্রত করে বেশিরবাগ সময়ে মাদকাসক্তের খবর পাই এ বিষয়ে আপনি কি বলবেন?

রিবা: দেখুন এটা শুধু র‌্যাম্প প্রফেশনেই নয় সব ক্ষেত্রেই আছে তবে র‌্যাম্প মডেল দের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি একটু বেশি চোখে পড়ে কারণ আমরা ওপেন মাইন্ডেট এবং স্ট্রেটফরওয়ার্ড এই কারণে। ভালো-খারাপ সব প্রফেশনেই রয়েছে। এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে যার যার নিজস্ব ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তের উপরে। আপনি আপনার জীবন কিভাবে পরিচালিত করবেন সেটা আপনার একান্তই নিজস্ব বিষয়। আমাকেই দেখেন আমি একজন র‌্যাম্প মডেল হয়েও সিগারেট এলকোহল এবং কোন রকম নেশা জাতীয় দ্রব্যের ধারে কাছেও নেই। আমি আমার কাজ টাকে শ্রদ্ধা করি,ভালোবাসি। আর একটা অনুরোধ করি সবাইকে আমি মনে করি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ও কিছুটা বদলানো দরকার।অন্যজনকে সম্মান করতে শেখা দরকার।

শান্ত : প্রতিদিন নতুন নতুন ছেলেমেয়ে আসেন মিডিয়ায় কাজ করতে কিন্তু বছর ঘুরতে না ঘুরতে আমরা তাদেরকে আর খুঁজে পাই না কেন?

রিবা: এখন যারা কাজ করতে আসছেন তাদের বেশির ভাগেরই কাজের শুরুটা হয় বড় কোন ব্র্যান্ডের ফটোশুট দিয়ে অথবা বড় কোন ফ্যাশন শো দিয়ে তাই তাদের স্ট্রাগলটা নেই বললেই চলে। একটা বিষয়ে আপনি ও আমার সাথে একমত হবেন, খুব অল্প সময়ে পাওয়া জিনিস খুব অল্প সময়েই চলে যায়।আমি বোঝাতে চেয়েছি কোন ক্ষেত্রেই পরিশ্রম এবং সততার কোন বিকল্প নেই। আমরা একটা ভাল কাজ পেতে বছরের পর বছর অপেক্ষা করেছি। কাজটা করতে পারলে আমাদের মধ্যে যে আনন্দটা ছিল নতুনদের মধ্যে তা খুব কম দেখি। হয়ত তাদের হারিয়ে যাওয়ার এটাও একটা বড় কারণ।

শান্ত : আপনার কি মনে হয় র‌্যাম্প মডেলিং কে পেশা হিসেবে নেয়ার মত অবস্থা আমাদের দেশে তৈরি হয়েছে।

রিবা: দশ বছর আগে হয়ত বা র‌্যাম্পকে প্রফেশন হিসেবে নেযার কথা চিন্তা ও করা যেত না কিন্তু আজকের প্রেক্ষাপটে অবশ্যই র‌্যাম্প মডেলিং কে প্রফেশন হিসেবে নেয়া যেতে পারে। কারণ দশ বছর আগেও র‌্যাম্প জিনিস টা কি মানুষ সেটা বুঝতোনা এবং সেভাবে এই প্রফেশনকে কেউ সেভাবে সম্মান দিতো না।
কিন্তু এখন সময় বদলেছে। মানুষের দৃষ্টি ভঙ্গি অনেকটাই বদলেছে। এক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং আমাদের জীবন যাত্রার মান অনেকটাই উন্নত হবার কারণে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি ও অনেকখানি বদলেছে। আমাদের এখানে ইন্টারন্যাশনাল মানের কাজ এখনই হচ্ছে আগামীতে আরও ভাল কাজ হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। তাই র‌্যাম্পকে অবশ্যই প্রফেশন হিসেবে নেয়া যেতে পারে। আরেকটি বড় বিষয় যোগ করতে চাই সেটা পারিশ্রমিক বা সম্মানীর বিষয়ে। আমরা সবাই যদি যে যার অবস্থান অনুযায়ী আমাদের প্রাপ্য সম্মানীর বিষয়ে নিজেদের অবস্থানে ঠিক থাকতে পারি সেটা আমাদের সবার জন্যই ভালো হবে বলে আমি আশা করি।

শান্ত : ফ্যাশন বোদ্ধাদের মতে বাংলাদেশের র‌্যাম্প মডেলিং এর শুরু থেকে বিবি রাসেল, বুলবুল টুম্পা কৌশিক নাসের তুপা, আজরা মাহমুদ তারা ইন্টারন্যাশনাল মডেলদের সমকক্ষ। এই সময়ে আপনারা যারা নিয়মিতভাবে কাজ করছেন তাদের মাঝে কাকে কাকে আপনার ইন্টারন্যাশনাল মানের মনে হয়।

রিবা: উনাদের ইমিডিয়েট পরের ব্যাচটাই আমাদের মজার বিষয় হচ্ছে আমাদের ব্যাচের অনেকেই অভিনয়ের দিকে চলে গেছেন। খুব অল্প কয়েকজন আছেন যারা নিয়মিত ভাবে র‌্যাম্পে কাজ করছেন। আর আমরা যারা এখনো নিয়মিতভাবে কাজ করছি তাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ইন্টারন্যাশনাল মানের মডেলদের সাথে প্রতিযোগিতা করার মত। এমনকি আমাদের পরের ব্যাচের অনেকেই এসেছেন যারা ইতিমধ্যেই ইন্টারন্যাশনাল মানের কাজ করে এসেছেন এবং এখনো খুব ভালো কাজ করছেন তাই সেভাবে দু এক জনের নাম বলাটা কষ্টসাধ্য। তবে এটাও সত্যি অনেকেরই যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও প্রপার লিংক নেই বলে তারা কাজ করতে পারছে না।

শান্ত : অনেকেই র‌্যাম্প মডেলিং থেকে বিজ্ঞাপনচিত্রে এবং সিনেমাতে কাজ করতে এসেছেন কিন্তু তাদের বেশীরভাগেরই সফলতা লাভ করতে পারেন নি এর কারণ কি?

রিবা: আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি যেকোনো একদিকে টার্গেট করে ফুল ফোকাস দেওয়া উচিত। আপনার যখন একটা সাইডে আপনার আ্যচিভমেন্ট ফুলফিল হলো তখন আপনার অন্য দিকে চেষ্টা করা উচিত। যে সমস্যাটা হয় একজন মানুষ একইসঙ্গে অনেক দিকে যখন কাজ করা শুরু করে সে আদতে সে কোন দিকেই তার ফুল ফোকাস দিতে পারেনা এবং সিদ্ধান্ত নিতে পারে না যে কোথায় তার আসল গোলটা রয়েছে। তখনই ছিটকে পড়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থেকে যায়। আমি মনে হয়, আপনাকে বোঝাতে পেরেছি আমি কি বলতে চেয়েছি। মোদ্দা কথা হলো আপনাকে আগে আপনার টার্গেট ঠিক করতে হবে।

শান্ত : নতুন যারা মিডিয়ায় কাজ করতে আসতে চান বিশেষ করে র‌্যাম্প মডেলিংয়ে তাদের বিষয়ে রিবার কি পরামর্শ রয়েছে?

রিবা: নতুনদের আমি সবসময় স্বাগত জানাই কারণ নতুনরাই আমাদের আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। আমি নিজেই এখনো প্রতিনিয়ত শিখছি। তবে এত দিন যাবৎ কাজ করতে গিয়ে যে বিষয় গুলো খেয়াল করেছি তা শেয়ার করতে পারি। যেমন বেসিক কিছু বিষয় শিখে আসা উচিত। এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বদৌলতে তোমরা অনেক কিছুই খুব সহজে জানতে পারছ শিখতে পারছো কিন্তু আমাদের সময় এতটা সহজ ছিল না বা সুযোগটা ছিল না। এখন অনেক গ্রুমিং স্কুল আছে ওখানে জয়েন করো। যে জায়গায় কাজ করতে যাও না কেন ওই জায়গা সম্পর্কে ভালো-মন্দ সবকিছু জেনে এসো। মানুষকে সম্মান দিতে শিখতে হবে। সময় মত কাজে আসাটা খুবই জরুরী বিষয়। আর অল্পতেই হতাশ হবেনা। অনেকেই অনেক কথা বলবে এবং মনে রাখবে তাদের কাজই কথা বলা। একটা পুরোনো প্রবাদ আছে নিজে ভালো তো জগৎ ভালো।

শান্ত: রিবার ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক জীবন সম্পর্কে জানার জন্য দর্শকদের প্রচুর আগ্রহ রয়েছে। রিবা কবে বিয়ের পিড়িতে বসছে?

রিবা: আমি আমার মায়ের একমাত্র মেয়ে তাই আমার উপর অনেক দায়িত্ব। আমি খুবই সিম্পল একটি মানুষ এবং খুব সিম্পল ভাবে জীবন যাপন করতে চাই। অনেকেই বলে এই রঙিন জগতে এসে তুই এত সিম্প্লিসিটি কি ভাবে ধরে রাখিস আমি বলি এটাই আমার কোয়ালিটি এবং এটাই আমার পারসোনালিটি।

জন্ম মৃত্যু বিয়ে সবই আল্লাহর হাতে। উনি যখন চাইবেন তখনি হয়ে যাবে। উনি চাইলে এই বছরও হয়ে যেতে পারে আর উনি না চাইলে আগামী বিশ বছরেও না হতে পারে। আল্লাহ যা লিখে রেখেছেন তাই হবে।
আমি মনে করি জীবনে শিক্ষার শেষ নাই তাই শিখে যাচ্ছি সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন যেন ভাল কিছু কাজ করে যেতে পারি যাতে আমার পরের প্রজন্ম বলে রিবা র‌্যাম্প মডেলিংয়ে লক্ষী একটি মেয়ে ছিল।

শান্ত : বাংলাদেশ বুলেটিন ২৪.কমের পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

রিবা : আপনাকে এবং বাংলাদেশ বুলেটিন ২৪.কমের পুরো পরিবারকে আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি এবং এর সাফল্য কামনা করছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪