1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৯:০১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মুক্তি পেলেন মামুনুল হক লাইসেন্সকৃত অস্ত্র দিয়ে অপহরন! কষ্টিপাথর পাচারকারী সিন্ডিকেটের ৭ জন গ্রেফতার আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১২ মে সাধারণ রোগীদের মতো লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কেটে নিজের চোখ পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী গাজীপুরে মালবাহী ট্রেনের সঙ্গে সংঘর্ষে  টাঙ্গাইল কমিউটারের ৫ বগি লাইনচ্যুত, আহত অর্ধশতাধিক জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজুলেশন সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দেশে বন্যার শঙ্কা রয়েছে-প্রধানমন্ত্রী উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিরা অবৈধভাবে প্রভাব বিস্তার করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ ইসির

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীকে গনধর্ষণের অভিযোগ

  • সময় : রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ২৪২

সাটুরিয়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক তরুণী রোগীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠছে। ঘটনাটি ঘটেছে সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কম্পেপ্লেক্সে। এ ঘটনায় গত শনিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ৭ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মামুনুর রশীদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তদন্ত কমিটিকে আগামী দুই কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

ঘটনাটি ঘটেছে গত ১১ সেপ্টেম্বর রাতে। এতদিন বিষয়টি ধামা চাপা দেবার অভিযোগ উঠে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এক প্রকার বাধ্য হয়ে এ ঘটনা ৮ দিন পর তদন্তের জন্য সাত সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করেছে কর্তপক্ষ

১১ সেপ্টেম্বও ধর্ষণের রাতে সাটুরিয়া হাসপাতালে ওই রাতে যারা ডিউটি করেছে তারা হলেন, ডা. স্বপন কুমার সুর, নার্স দুলালী ও সুমি আক্তার, ওয়ার্ড বয় মাজেদ।

ধর্ষিতার ধর্ষিতার বাবা বলেন, গত ৩ সেপ্টেম্বর ১৫ বছরের ওই কিশোরীকে জ¦র ও শরীর ব্যাথা নিয়ে সাটুরিয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ধীরে ধীরে সুস্থ্য হয়ে উঠলে তাকে ১২ সেপ্টেম্বর হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র (ছুটি) দেয়া হবে বলে ১১ সেপ্টেম্বর রাতে নার্স তার পরিবারকে জানায়। ১১ সেপ্টেম্বর রাত আনমানিক ১১ টার দিকে হাসপাতালের এক যুবক তাকে ধরে নিয়ে ধর্ষণ করে।

ধর্ষিতার মা বলেন, ঘটনার দিন মেয়েকে বেডে না পেয়ে খোজাখুজি করে বারান্দায় পরে থাকতে দেখি। তখন ঐ তরুণীর রক্তক্ষণ হচ্ছে দেখে বিষয়টি তিনি নার্সকে বলি। কর্তব্যরত নার্স কিশোরীর অবস্থা বেগতিক দেখে ডাক্তার ডেকে আনেন। পরে তাকে মানিকগঞ্জ ২৫০ শষ্যা হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়। বর্তমানে আমার মেয়েকে এক আত্বীয় বাড়িতে রাখা হয়েছে।

ধর্ষিতার বাবা বলেন, ধর্ষককে আমরা চিনিনা। তবে হাসপাতালে মহিলা ওয়ার্ডে সিসি ক্যামেরা রয়েছে। ওই ক্যামেরার ফুটেজ দেখলে ধর্ষককে চেনা যাবে। মেয়ের বিয়ের কথা চিন্তা করে মুখ বুঝে চুপ রয়েছি। অভিযোগ করিনি। ওই সময় ডাক্তার বা নার্সদের ডেকে পাওয়া যায়নি। তারা নিশ্চয় ধর্ষকের ব্যাপারে তথ্য দিতে পারবেন।

এই ঘটনার নিয়ে কয়েকদিন ধরেই সাটুরিয়া হাসপাতাল পাড়ায় কানঘুষা চলছে। সিসি ক্যামেরা বেষ্টিত রোগীর বেডে কিভাবে এ ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে উঠেছে পশ্ন। হাসপাতালের রোগী ও স্থনীয় মানুষ জানায়, হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসেন অনেক নারী। তাদের নিরাপত্তা হাসপাতাল রয়েছে সিসি ক্যামেরায়।

সিসি ক্যামেরার ফুটেজ চেক করলেই ধরা পরবে ওই মেয়েকে কে ধর্ষণ করেছে। তারা অভিযোগ করে বলেন হাসপাতাল কর্কৃপক্ষ সিসি ক্যামেরার ফুটেজ না দেখে তরুণীর ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ায় চেস্টা করছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪