খাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়ি থানায় মহালছড়ি আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অপরাধে আল আমিন(২৭), পিতাঃ আলীম উদ্দিন, গ্রামঃ নতুন পাড়া সহ অজ্ঞাত ৩ জনের বিরুদ্ধে ৭ দিন পর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
উক্ত মামলা নং- ২, ০৭-০৯-২০২০ইং তারিখে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ২০০৩ এর ৯(৪)এর (খ) ১০/৩০ ধারায় মামলা রুজু হয়েছে।
এ বিষয়ে রতন কুমার শীলের নিকট হতে জানতে চাইলে তিনি জানান গত ১ সপ্তাহ ধরে চলমান অপপ্রচার বিদ্যমান ছিল।
কিন্তু ০৭সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৭.০৫ ঘটিকায় মহালছড়ি থানায় পরিবার কর্তা কর্তৃক বাদী হয়ে মামলা করায় সত্যতা উদঘাটনে সহায়ক হিসেবে কাজ করবে। মহালছড়িতে কয়েকদিন যাবত আমাকে উদ্দেশ্য করে থলিপাড়ায় মারমা সমাজের সামাজিক সমন্বয়ের বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম ও সংবাদ মাধ্যমে তথ্য-উপাত্ত বিহীন, ভিত্তিহীন,উদ্দেশ্য প্রনোদিত, মনগড়া ও বানোয়াট একটি সংবাদ প্রচার ও প্রকাশ করা হয়েছে।
যাহা অতি দৃষ্টিগোচর বিষয় বটে। তবে এ ধরণের তথ্য প্রমাণ ছাড়া একটি স্পর্শকাতর বিষয়কে পূঁজি করে উদ্দেশ্যমূলক সংবাদ প্রচার অমূলক। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সংবাদমাধ্যমে কর্মরত সকল সাংবাদিক ভাইদের অনুরোধ করবো আপনারা সরেজমিনে এসে তথ্যানুসন্ধান করে সত্য উদঘাটন করে প্রকৃত সংবাদ পরিবেশন করা অগ্রণী ভূমিকা রাখবেন। যে তথ্য থেকে মানুষ প্রকৃত সত্যটা জানতে পারতো এবং প্রকৃত অপরাধীর বিচারের মাধ্যমে শাস্তির আওতায় আসতো।
আমিও প্রথম হতে তাই চেয়েছি, তিনি আরো বলেন গতকাল সন্ধ্যায় মহালছড়ি থানায় পরিবার কর্তৃক মামলা করা হয়েছে। উপরোক্ত বিষয়ে মামলা প্রদানকারী পরিবারকে প্রয়োজনীয় সবধরনের সহযোগিতা প্রদান করতে সর্বদা প্রস্তুত রয়েছেন।
উক্ত বিষয়ে মহালছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম নিকট জানতে চাইলে তিনি জানান যে,
উক্ত মামলায় আপাতত এর মধ্যে চটগ্রামের সীতাকুণ্ড হতে আল আমিন(২৭) এসআই নুরুল ইসলামের নেতৃত্বে ১জনসহ মহালছড়ি হতে মোট ২জন গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং মামলা প্রদানকারীর ও অপরাধীর তথ্য অনুযায়ী কিছু সন্দেহজনক অজ্ঞাত আসামীর বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার মাধ্যমে অন্য আসামি ধরার প্রক্রিয়া চলমান থাকবে।