1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
 ‘কেমন পুলিশ চাই’জরিপের ফলাফল প্রকাশিত হাইকমিশনে হামলা জেনেভা কনভেনশনের সুস্পষ্ট বরখেলাপ- বিএনপি মহাসচিব পার্শ্ববর্তী দেশের গণমাধ্যম বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা খবর প্রচার করছে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মার্চে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ-ইসি পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়-প্রধান উপদেষ্টা নবগঠিত নির্বাচন কমিশনের প্রথম বৈঠক আজ প্রধান উপদেষ্টার  নিকট  ‘অর্থনীতির শ্বেতপত্র’ হস্তান্তর খুনের পরিকল্পনা আগেই জানতো পুলিশ, ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ীর মৃত্যু দেশের ক্রান্তিকালে সেনাবাহিনী জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে-সেনাপ্রধান ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায়  তারেক রহমানসহ সকল আসামি খালাস

ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি কুমিল্লা থেকে গ্রেফতার সোহেল সিকদার কেও গ্রেপ্তারের দাবি

  • সময় : মঙ্গলবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৩০২


বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার গারুড়িয়া ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের কেজি এস স্কুলের প্রাত্তন শিক্ষক মরহুম মাষ্টার আনসার আলী সিকদারের লম্পট ছেলে ধর্ষন মামলার আসামী রায়হান সিকদারকে কুমিল্লা থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অপর দিকে বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের টিকাদান স্বাস্থ্য সহকারী ধর্ষন মামলার সহযোগি আসামী খয়রাবাদ গ্রামের খোকা সিকদারের ছেলে সোহেল সিকদার বহাল তবিয়াতে রয়েছে

১০/০৭/২০২০ তারিখ মামলাটি নথি ভুক্ত হলে সোহেল প্রতিদিনই ১০টা থেকে ৫টা পর্যন্ত অফিস করে আসছে এবং আসামীরা যোগ সাযোগে মামলার বাদী গুম করার ও সাক্ষীদের কে ভয়ভীতি ও হুমকী প্রদার করছে এ মতাবস্থায় মামলার বাদী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে মামলার ২০ দিন অতিবাহিত হলেও একজন আসামীও গ্রেফতার না হওয়ায় বাদীর মধ্যে ভীতির সৃষ্টি হয়েছে। বরিশাল কোতয়ালী মডেল থানার মামলা সুত্রে জানা যায় ৩১/০৭/২০২০ রাত ১০টা থেকে সকাল ৭টা পযর্ন্ত বিভিন্ন সময় বরিশাল শহরের কাঠপট্রি রোডের আবাসিক হোটেলে রেখে বাকেরগঞ্জ

উপজেলার গারুড়িয়া ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের কেজি এস স্কুলের প্রাত্তন শিক্ষক মরহুম মাষ্টার আনসার আলী সিকদারের লম্পট ছেলে রায়হান জোর পুর্বক রাতভর ধর্ষন করে যার ভিডিও ফুটেজ ও স্বামী স্ত্রি হিসাবে স্বাক্ষ্যরের রেজিট্রি খাতারকপি ও হোটেল বয় এবং ম্যানেজারের স্বাক্ষ্য পুলিশ জবদো করেছে। মামলার আসামীরা হলেন ১। আনসার মাষ্টারের ছেলে রায়হান সিকদার ২। বোনাই সোহেল সিকদার ৩। মোসাঃ সারমিন আক্তার ৪। এ্যানি সিকদার ৫। তানজিলা আক্তার মনি ৬। রফিকুল সিকদার তাদের বিরুদ্ধে কোতয়ালী মডেল থানার মামলা নং ১৯ জিয়ার ৪৮১ নারী ও শিশু র্নিযাতন দমন আইন

সংশোধনী ২০০৩ দন্ডিিধ ২০০৩ এর ৯ (১) রুজু করা হয়েছে। ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর র্পুবক র্ধষন ও মারপিট এবং অর্থ আত্মসাত করেছে। এনজিওতে চাকুরী করার সুবাদে ৪ বছর থেকে রায়হানের সাথে প্রেমের সর্ম্পক হওয়ার পর এফডিয়ার ভেঙ্গে হুন্ডা ক্র্যয় ও ছোট বোনের বিবাহ দিবে বলে বিভিন্ন অযুহাতে বিভিন্ন সময় ৩ লক্ষ টাকা ধার নেয় ্ও ব্যাংকের মাধ্যমে ৩৩ হাজার টাকা টাউট বাটবার হিসাবে পরিচিত বোনাই সোহেল সিকদারের এ্যকাউন্টে প্রদান করা হয় যার রিছিপ রয়েছে।

টাকা ধার নেয় পরে বিবাহের প্রস্তাব দিলে এরিয়ে চলতে থাকে এবং মোবাইল ফোন বেøাক করে দেয়। মামলার বিবরনে যানা যায় ৩০-০৭-২০ তারিখ আসামী মেয়েকে ফোন দিয়ে বিবাহের জন্য বরিশালে আসতে বললে বাদী ৩১-০৭-২০ তারিখ ঢাকা থেকে রওয়ানা দিয়ে বরিশাল বিকাল ৫ ঘটিকায় নতুল্লাহবাদ গাড়িতে আসিলে প্রথমে শহরের বিভিন্ন স্থানে ঘুরায় পরে রাত ৯টার সময় স্বামী স্ত্রি পরিচয় দিয়ে পুর্নিমা হোটেলে নিয়ে যায় আমি তখন বিবাহের কথা বলিলে আগামী কাল করিবো বলে জানায়। পরে বিবাহের প্রলভন দেখাইয়া একাধীকবার র্ধষন করে। অতপর সকাল ১০.৩০ মিনিটের সময় ঘুম থেকে জেগে বাড়ির উদিশ্যে রয়োনা হই।

গাড়ি আনার কথা বলে আসামী রায়হান পালিয়ে যায় পরে আসামীর মোবাইল বন্ধ পাইলে ০১-০৮-২০ তারিখ খোজাখুজি করে আসামীর বাড়িতে যাই তার মা,বোন,বোনাই,চাচাকে বিষয়টি জানাই যে বিবাহের কথা বলে আমার ইজ্জত লুন্ঠন করে আমাকে বিবাহ না করে হোটেল থেকে পালাইয়া এসেছে।এ সময় অন্য আসামীরা কিল ঘুষি, চর থাপ্প, লাথি মেরে বাড়ি থেকে রাত ৯ টার নসয় রাস্তায় তাড়িয়ে দেয়। উক্ত ঘটনা চেয়ারম্যান এস এম জুলফিকার হায়দার বাসায় গিয়ে ও মেম্বর ফারুকে জানিয়ে বাড়ি চলে যাই এবং আত্মীয় স্বজনের কাছে জানাইলে আইন আমলে আসার জন্য পরামর্শ প্রদান করেন।

এবং সাংবাদিকেরা ছেলের বাসায় গেলে তার মা সারমিন আক্তার সাংবাদিকদের জানান অঅমি জাগা মোতো পাকাপোক্ত করে বরিশাল থানার অসির কাছ থেকে চেয়ারম্যান সহ লিখত ভাবে এনেছি আমার ছেলে রায়হান কাল সকালে আসবে এবং বিবাহ হবে আপনারা চলে যান উল্লেখ্য বরিশাল মডেল কোতয়ালী থানায় মামলা হওয়ার মুর্হুতে চেয়ারম্যান এসএম জুলফিকার হায়দাকে কোতয়ালী মডেল থানার অফির্সাস ইনচার্জ নুরুল ইসলাম পিপিএম ফোনে বিষয়টি জানালে তারা চেয়্যারম্যান,ফারুক মেম্বর,ছেলের মা সারমিন আক্তার সহ ৪/৫ জনে থানা থেকে মেয়েকে বিবাহ পরাবার জন্য ছেলের বাড়ি নিয়ে যায়। কিন্তু তিন চার দিন ধরে ছেলে ও তার আত্মিয় স্বজন তাল বাহানা করে ঘরে রাখে তাল বাহানা করে বিবাহ না হওয়ায় প্রশাসনের নির্দেশে মামলা দায়ের করা হয়।

এলাকার চেয়ারম্যান ও মেম্বর সহ প্রশাসনকে অপমানিক করায় তাদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। আসামীদের গ্রেফতার পুর্বক আইনের আওতায় আনার দাবী জানানো হয়েছে।

ছবি ০০১ বাকেরগঞ্জঃ কুমিল্লা থেকে ধর্ষন মামলার আসামী রায়হান সিকদার গ্রেফতার।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪