1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ঢাকাবাসীকে নিরাপত্তা প্রদানের মহান দায়িত্বে পিছিয়ে থাকার কোন সুযোগ নেই-ডিএমপি কমিশনার আজ ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধি দল সবজি, পেঁয়াজ ও মুরগির দাম কমলেও, কমেনি আলুর দাম ঘোষিত হলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ডিএমপি কমিশনার মোঃ সাজ্জাত আলীর দায়িত্বভার গ্রহণ নতুন পুলিশ প্রধানের দায়িত্বভার গ্রহণ এমন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে জনগণই সকল ক্ষমতার মালিক হবেন- প্রধান উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টা ও খালেদা জিয়ার সাক্ষাৎ ঢাকা মহানগরে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ প্রয়োজনীয় কিছু সংস্কার শেষেই দ্রুত সম্ভব নির্বাচন সংঘটিত হবে-আইন উপদেষ্টা

অক্সফোর্ডের টিকার দাম জানাল সেরাম

  • সময় : শুক্রবার, ২০ নভেম্বর, ২০২০
  • ৪২৬

ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি ও ফার্মা জায়ান্ট অ্যাস্ট্রাজেনেকার উদ্ভাবিত করোনাভাইরাসের সম্ভাব্য দাম জানাল বিশ্বের বৃহত্তম টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সেরাম ইনস্টিটিউট। সেরামের প্রধান আদর পুনাওয়ালা জানান, অক্সফোর্ডের করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে অ্যাস্ট্রেজেনেকারের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভারতে পরীক্ষা চলছে ভ্যাকসিনের। যার সম্ভাব্য দাম ভারতে ৫০০ থেকে ৬০০ রুপির মধ্যে হবে । আর দুটি ডোজে খরচ পড়তে পারে প্রায় ১ হাজার রুপি।সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে অক্সফোর্ডে করোনা ভ্যাকসিন সাধারণ মানুষের জন্য পাওয়া যাবে।

আর বাজারে আসবে মার্চ-এপ্রিলে। প্রথমে বয়স্ক মানুষ ও তার পরে স্বাস্থ্যকর্মীদের দেওয়ার পরে এপ্রিল মাসের মধ্যে সাধারণ মানুষ পেয়ে যাবেন টিকা। আর এ বিষয়ে সেরামের পরিচালক পুনাওয়ালা বলেন, ২০২১ সালের প্রথম দিকেই অক্সফোর্ডের কোভিড ভ্যাকসিনের ৩০ থেকে ৪০ কোটি ডোজ চলে আসবে ভারতে।

বলেন, ‘এই ভ্যাকসিন সস্তা দামেই দেওয়া হবে ভারত সরকারকে, ভারতই তাদের অগ্রাধিকার। ভ্যাকসিনটি ২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা যেতে পারে। ২০২৪ সালের মধ্যে ভারতের প্রত্যেকটি নাগরিক দুই ডোজ ভ্যাকসিন পাবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

ভ্যাকসিনের কার্যকরিতা নিয়ে পুনাওয়ালা বলেন, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রোজেনেকার এই ভ্যাকসিন বয়স্ক মানুষদের শরীরে ভালো কাজ করছে। টি-সেল রেসপন্স ভালো, যা দেখে মনে হচ্ছে দীর্ঘস্থায়ী প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি হবে শরীরে। তবে এখনই নিশ্চিত করে বলা যাবে না কত দিন বজায় থাকবে এর কার্যকারিতা। তবে, শিশুদের জন্য ভ্যাকসিন পেতে আরও একটু বেশি সময় অপেক্ষা করতে হতে পারে জানান পুনাওয়ালা।

আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাস থেকে প্রতি মাসে ১০ কোটি করে ডোজ তৈরি হবে ভারতে। ভারতে টিকার চাহিদা পূরণ করে অন্য দেশে রফতানি করা হতে পারে বলে জানান তিনি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪