1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ১২:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
২৯ মে ১১১ টি উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপ জাইকার সহযোগিতায় ঢাবি’সহ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে শুরু হলো ডিএমপি’র “রোড সেফটি স্লোগান কনটেস্ট-২০২৪” আগুন ও ভাংচুরের ঘটনায় ২৭০০ জনকে আসামী করে পুলিশের চার মামলা ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি আর নেই টাঙ্গাইলে খেলার মাঠের স্বল্পতায় কিশোররা যুক্ত হচ্ছে নেশা, জুয়া সহ গ্যাং কালচারে প্রাইভেট পড়ানোর নামে স্কুলছাত্রদের সঙ্গে বিকৃত যৌনাচার নিটল মটরস বাজারে আনল “টাটা যোদ্ধা” শেখ হাসিনা কোনো বিদেশি শক্তির পরোয়া করেন না- ওবায়দুল কাদের ফাইজার-বায়োএনটেকের বিরোধ মামলায় মডার্নার জয়

কৃষকের মুখে হাসি,বর্ষা মৌসুমে তরমুজের বাম্পার ফলন!

  • সময় : রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৭২৪

চলতি বর্ষা মৌসুমে পটুয়াখালীর গলাচিপায় তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। অসময়ের তরমুজ চাষে খরচের বিশ গুন লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক মো. জাহাঙ্গীর ফরাজী(৩৫)। কৃষি বিভাগের দাবী জাহাঙ্গীরের সফলতা দেখে আগামী বর্ষা মৌসুমে আরো একাধীক কৃষক তরমুজ চাষে আগ্রহী হবেন।


সরেজমিন পরিদর্শনকালে দেখা গেছে, উপজেলার রতনদি তালতলী ইউনিয়নের গ্রামর্দ্দন গ্রামের আব্দুল মজিদ ফরাজীর ছেলে জাহাঙ্গীর ফরাজী তার ২০ শতক জমিতে মাটির বেড তৈরি করে তরমুজের চাষ করেছেন। মাটির বেডের উপরে কট সূতার জাল দিয়ে মাঁচা তৈরি করে দিয়েছেন যাতে তরমুজ গাছের লতা মাঁচার উপরে বাড়তে পারে।

মাঁচার সাহায্যে বেড়ে ওঠা শূন্যে ঝুলে থাকা প্রতিটি তরমুজ আবার বাজারের নেট জালি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। প্রতিটি তরমুজের ওজন হবে ৭-৮ কেজি।
প্রতিদিন ওই অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা থেকে নানা বয়সের লোকজন জাহাঙ্গীর ফরাজীর তরমুজ ক্ষেত দেখতে এসে ভিড় করেন। এতে অনেকেই তরমুজ চাষে আগ্রহ প্রকাশ করেন। ফলে আগামী বছরে এ অঞ্চলে বর্ষা মৌসুমে তরমুজের চাষ বেড়ে যাবে বলে অনেকেই ধারনা করছেন।


তরমুজ চাষী জাহাঙ্গীর ফরাজী জানান, তরমুজ চাষে তার ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। আষাঢ় মাসের প্রথম দিকে তিনি তরমুজের চাষ শুরু করেন। আশি^ন মাসের প্রথম দিকে তিনি ১ হাজার পিস বড় তরমুজে জালি বেঁধেছেন। ৬০ টাকা কেজি দরে প্রতিটি তরমুজের বাজার মূল্য হবে ৪২০ থেকে ৪৮০ টাকা। ওই হিসেবে কম হলেও তার তরমুজ বিক্রিতে ৪ লাখ টাকার উপরে লাভ হবে।


জাহাঙ্গীর ফরাজী বলেন, “বর্ষা মৌসুমে তরমুজের এমন বাম্পার ফলন হইবে আমি ভাবতেও পারি নাই। আমার ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও কঠোর পরিশ্রমের ফলেই আমি সফলতা পাইছি। আগামী ১৫ দিন পরে ক্ষেতের সব তরমুজ বাজারে বিক্রি করা যাইবে।”

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা এ আর এম সাইফুল্লাহ বলেন, ‘নিঃসন্দেহে জাহাঙ্গীর একটি ভাল উদ্যোগ নিয়েছেন।

একাধিকবার তার তরমুজ ক্ষেত আমি পরিদর্শন করেছি। বর্ষা মৌসুমে জাহাঙ্গীরের মত অন্য কৃষকদেরকেও তরমুজ চাষে উৎসাহিত করা হবে। জাহাঙ্গীরকে নানা ধরনের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যুগোপযোগী চাষী তৈরি করা হবে।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪