1. tanvirinternational2727@gmail.com : NewsDesk :
  2. hrbangladeshbulletin@gmail.com : News Room : News Room
  3. 25.sanowar@gmail.com : Sanowar Hossain : Sanowar Hossain
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
 ‘কেমন পুলিশ চাই’জরিপের ফলাফল প্রকাশিত হাইকমিশনে হামলা জেনেভা কনভেনশনের সুস্পষ্ট বরখেলাপ- বিএনপি মহাসচিব পার্শ্ববর্তী দেশের গণমাধ্যম বাংলাদেশ নিয়ে মিথ্যা খবর প্রচার করছে-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মার্চে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ-ইসি পার্বত্য অঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়-প্রধান উপদেষ্টা নবগঠিত নির্বাচন কমিশনের প্রথম বৈঠক আজ প্রধান উপদেষ্টার  নিকট  ‘অর্থনীতির শ্বেতপত্র’ হস্তান্তর খুনের পরিকল্পনা আগেই জানতো পুলিশ, ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ীর মৃত্যু দেশের ক্রান্তিকালে সেনাবাহিনী জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে-সেনাপ্রধান ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায়  তারেক রহমানসহ সকল আসামি খালাস

কৃষকের মুখে হাসি,বর্ষা মৌসুমে তরমুজের বাম্পার ফলন!

  • সময় : রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ৮০০

চলতি বর্ষা মৌসুমে পটুয়াখালীর গলাচিপায় তরমুজের বাম্পার ফলন হয়েছে। অসময়ের তরমুজ চাষে খরচের বিশ গুন লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক মো. জাহাঙ্গীর ফরাজী(৩৫)। কৃষি বিভাগের দাবী জাহাঙ্গীরের সফলতা দেখে আগামী বর্ষা মৌসুমে আরো একাধীক কৃষক তরমুজ চাষে আগ্রহী হবেন।


সরেজমিন পরিদর্শনকালে দেখা গেছে, উপজেলার রতনদি তালতলী ইউনিয়নের গ্রামর্দ্দন গ্রামের আব্দুল মজিদ ফরাজীর ছেলে জাহাঙ্গীর ফরাজী তার ২০ শতক জমিতে মাটির বেড তৈরি করে তরমুজের চাষ করেছেন। মাটির বেডের উপরে কট সূতার জাল দিয়ে মাঁচা তৈরি করে দিয়েছেন যাতে তরমুজ গাছের লতা মাঁচার উপরে বাড়তে পারে।

মাঁচার সাহায্যে বেড়ে ওঠা শূন্যে ঝুলে থাকা প্রতিটি তরমুজ আবার বাজারের নেট জালি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে। প্রতিটি তরমুজের ওজন হবে ৭-৮ কেজি।
প্রতিদিন ওই অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা থেকে নানা বয়সের লোকজন জাহাঙ্গীর ফরাজীর তরমুজ ক্ষেত দেখতে এসে ভিড় করেন। এতে অনেকেই তরমুজ চাষে আগ্রহ প্রকাশ করেন। ফলে আগামী বছরে এ অঞ্চলে বর্ষা মৌসুমে তরমুজের চাষ বেড়ে যাবে বলে অনেকেই ধারনা করছেন।


তরমুজ চাষী জাহাঙ্গীর ফরাজী জানান, তরমুজ চাষে তার ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। আষাঢ় মাসের প্রথম দিকে তিনি তরমুজের চাষ শুরু করেন। আশি^ন মাসের প্রথম দিকে তিনি ১ হাজার পিস বড় তরমুজে জালি বেঁধেছেন। ৬০ টাকা কেজি দরে প্রতিটি তরমুজের বাজার মূল্য হবে ৪২০ থেকে ৪৮০ টাকা। ওই হিসেবে কম হলেও তার তরমুজ বিক্রিতে ৪ লাখ টাকার উপরে লাভ হবে।


জাহাঙ্গীর ফরাজী বলেন, “বর্ষা মৌসুমে তরমুজের এমন বাম্পার ফলন হইবে আমি ভাবতেও পারি নাই। আমার ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও কঠোর পরিশ্রমের ফলেই আমি সফলতা পাইছি। আগামী ১৫ দিন পরে ক্ষেতের সব তরমুজ বাজারে বিক্রি করা যাইবে।”

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা এ আর এম সাইফুল্লাহ বলেন, ‘নিঃসন্দেহে জাহাঙ্গীর একটি ভাল উদ্যোগ নিয়েছেন।

একাধিকবার তার তরমুজ ক্ষেত আমি পরিদর্শন করেছি। বর্ষা মৌসুমে জাহাঙ্গীরের মত অন্য কৃষকদেরকেও তরমুজ চাষে উৎসাহিত করা হবে। জাহাঙ্গীরকে নানা ধরনের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যুগোপযোগী চাষী তৈরি করা হবে।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের অন্যান্য খবর
©বাংলাদেশবুলেটিন২৪